আজ ‘জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা দিবস’। এবারে দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে- ‘স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও সমৃদ্ধি চাই, নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নাই’। সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে সচেতন করে তুলতে ২ ফেব্রুয়ায়িকে ‘জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস’ ঘোষণা করে সরকার।
২০১৮ সাল থেকে প্রতি বছর দিবসটি পালিত হয়ে আসছে। এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন গতকাল এক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তিনি জনস্বাস্থ্য রক্ষা ও নিরাপদ খাদ্যের জন্য আইনের যথাযথ প্রয়োগ ও জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম আরও বেগবান করার আহ্বান জানান।
তিনি আরও বলেন, জনস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য যেমন রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়; তেমনি অনিরাপদ খাবার গ্রহণের কারণে দেহে নানাবিধ মরণব্যাধি বাসা বাঁধে।
জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় ‘ট্রান্স ফ্যাটমুক্ত’ খাদ্য জরুরি : ‘জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস’ উপলক্ষে গতকাল সামাজিক সংগঠন ‘প্রজ্ঞা’ এক ওয়েবিনারের আয়োজন করে।
এতে বক্তারা বলেন, সরকার ‘খাদ্যদ্রব্যে ট্রান্সফ্যাটি অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ প্রবিধানমালা-২০২১’ পাস করলেও এখনো তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন করতে পারেনি। যা দ্রুত বাস্তবায়ন করা জরুরি। তাই জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় সবার জন্য ‘ট্রান্স ফ্যাটমুক্ত’ খাদ্য নিশ্চিত করা জরুরি। এতে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. নাজমা শাহীন, ড. মোহাম্মদ মোস্তফা, মুশতাক হাসান মুহ. ইফতিখার প্রমুখ।