মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩, ০৩:১৬ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
কয়েকটি জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ থেকে ৪৫ ডিগ্রি পর্যন্ত উঠতে পারে নানামুখী ষড়যন্ত্রের কারণে আগামী নির্বাচনটি একটি চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর প্রাথমিক শাখার ক্লাসও আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ ঢাকার প্রবেশমুখসহ সাভারের বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসানোর পাশাপাশি সতর্ক অবস্থানে পুলিশ কয়লার অভাবে আজ থেকে সাময়িকভাবে বন্ধ হচ্ছে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ইউক্রেনের ২৫০ জন সেনাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেছে রাশিয়া বিশ্ব পরিবেশ দিবস আজ বিশ্বের এ অস্বাভাবিক পরিস্থিতি আর কতদিন চলবে তা কেউ বলতে পারে না সোমবার থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ জন মারা গেছেন

আবারও বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে

অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : শুক্রবার, ২৬ মে, ২০২৩
  • ৩০ Time View
আবারও বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪০৩ কোটি ডলার।
তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ সূত্রের।
সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দিনের শুরুতে রিজার্ভ দাঁড়ায় ২ হাজার ৯৯৩ কোটি ডলার। এরপর ব্যাংকগুলোর কাছে বিক্রি করা হয় ৫ কোটি ৯০ লাখ ডলার। ফলে দিন শেষে রিজার্ভ কমে ২ হাজার ৪০৩ কোটি ডলারে দাঁড়ায়।
বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কোনো কর্মকর্তা রাজি হননি।
চলতি মে মাসের শুরুতে ডলার একবার ৩০ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ডলারের নিচে নামে। এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নে (আকু) মার্চ-এপ্রিল সময়ের আমদানি বিল বাবদ ১১৮ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ কমে ৩০ বিলিয়নের নিচে নামে। এরপর বিশ্ব ব্যাংকের ঋণ ছাড় হয়ে এলে খানিক বেড়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করে। এরপর বাণিজ্যিক ব্যাংকের আমদানি ব্যয় মেটাতে ডলার বিক্রি করা হলে আবারও ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে আসে রিজার্ভ।
কোভিড মহামারি শুরু হলে ২০২০ সালে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত বাড়তে থাকে। সে সময় আমদানি কমে যাওয়া ও মানুষের বিদেশ ভ্রমণ কমে গেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ দ্রুত বাড়তে থাকে। ২০২১ সালের শেষার্ধে রিজার্ভের পরিমাণ বেড়ে ৪ হাজার ৮০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যায়। কোভিড মহামারি পুরোপুরি বন্ধ হওয়ার আগে পর্যন্ত এ অবস্থা অব্যাহত থাকে। কিন্তু অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার শুরু হলে আমদানি বৃদ্ধি পায়, মানুষের বিদেশ ভ্রমণ শুরু হয়। এসবের ফলে কমতে থাকে রিজার্ভ।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে রিজার্ভ পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি হতে থাকে। যত বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি বাড়তে থাকে, আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি পায়, আর সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কমতে থাকে রিজার্ভ। আমদানি ব্যয় মেটাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে ডলার বিক্রি করার কারণে রিজার্ভে টান পড়ে। বিপরীতে যে হারে ডলারের যোগান বৃদ্ধির কথা ছিল, সেটা হয়নি।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের পদক্ষেপগুলো কাজে আসেনি। সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বারস্থ হয়। আইএমএফ ঋণের প্রথম কিস্তি সরবারহ করে। কিন্তু তাতেও রিজার্ভের ঝুঁকি সীমা ধরে রাখা যাচ্ছে না।
More News Of This Category
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themesba-lates1749691102