শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন
১৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ হেমন্তকাল, ১৬ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
ব্রেকিং নিউজ
রাত পোহালেই সমুদ্রনগরী কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে প্রথম যাত্রা শুরু করবে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ আচরণবিধি লঙ্ঘন তিন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১২ জনকে ইসির শোকজ তফসিল পুনর্নির্ধারণের আর কোনো সুযোগ নেই: ইসি সচিব নির্বাচনে অংশ নিতে ৮২টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও সাতজনের মৃত্যু ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ৩১৪০ পদে নিয়োগ আ.লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মার্কিন শ্রমনীতি নিয়ে খুব উদ্বেগ নেই : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফরিদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন প্রার্থীরা আবারো ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ ডেকেছে বিএনপি

“আসছে ফেব্রুয়ারির যেকোনো দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে” প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন

অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১
  • ১৪২ Time View

আসছে ফেব্রুয়ারির যেকোনো দিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে সে মাসের প্রথম বা দ্বিতীয় সপ্তাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে। সে জন্য সকল বিদ্যালয় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে ক্লাস নেয়ার মতো করে উপযোগী করে তুলতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেন, সব প্রাথমিক শিক্ষককে করোনার টিকার আওতায় আনা হবে। শিক্ষার্থীদের বয়স ১৮ বছরের নিচে হওয়ার তাদেরকে এ আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছে না। শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের টিকা দেয়া হবে। স্কুল খোলার আগে বা পরে এ কর্মসূচি শুরু হবে।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের করোনাভাইরাসের টিকার আওতায় আনা হবে। এ জন্য সব শিক্ষকের তালিকা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। বিদ্যালয় খোলার আগে বা পরে শিক্ষকদের টিকা দেয়া কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ।

মঙ্গলবার (২৬ জানুয়ারি) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তালিকা তৈরি করে আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। ধাপে ধাপে সবাইকে টিকার আওতায় আনা হবে।

এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‌‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে নিয়মিত স্লিপের (বার্ষিক উন্নয়ন বরাদ্দ) অর্থের পরিমাণ বাড়ানোর চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। এজন্য বিভিন্ন সংস্থা এগিয়ে আসতে চাচ্ছে। আমরা আলাপ আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’

নিয়মিত শিক্ষার্থীদের ক্লাসে পাঠাতে অভিভাবকদের সচেতন করতে নানা ধরনের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। এজন্য ক্যাম্পেইন হিসেবে ভিডিও করে প্রচারণা ও কার্টুন তৈরি করে তা টিভিতে প্রচার করা হবে বলেও জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী।

More News Of This Category
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themesba-lates1749691102