ঢাকা ১২:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়া প্রস্তুত করেছে আইন ও বিচার বিভাগ ভারতের কাছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা আগামী ১ অক্টোবর থেকে বিমানবন্দর এলাকা হর্নমুক্ত ঘোষণা জাবি প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আট শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মুক্তিযোদ্ধাদের নামের আগে ‘বীর’ শব্দটি ব্যবহারের বিধান করে বিগত সরকারের প্রকাশিত গেজেট বাতিল করা হবে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পাওয়া সেনা কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট জেলার ডিসি বরাবর জবাবদিহি করতে হবে শেখ হাসিনাকে সদলবলে দিল্লির অন্যতম অভিজাত পার্ক লোদি গার্ডেনে ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে নিউইয়র্কে হচ্ছে না ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক সালমান-আনিসুল হকের আবার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত

এ বছরই স্কুলে ফিরছে চিহ্নভিত্তিক মূল্যায়নের পরিবর্তে সৃজনশীল প্রশ্নে নম্বরভিত্তিক পরীক্ষা

  • অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৪৭ Time View

চলতি বছরই আগের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুযায়ী সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। সে অনুযায়ী ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা চিহ্নভিত্তিক মূল্যায়নের পরিবর্তে সৃজনশীল প্রশ্নে নম্বরভিত্তিক পরীক্ষায় বসবে আগামী ডিসেম্বরে। এ ছাড়া পাঠদান পদ্ধতি ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে।

যতদূর সম্ভব মূল্যায়ন পদ্ধতি আগের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২-এর মতো হবে। পাঠ্যবইয়েও আনা হবে পরিবর্তন। গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি হয়েছে।

‘জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২২, নতুন পুস্তক মুদ্রণ ও চলমান মূল্যায়ন পদ্ধতি সংক্রান্ত জরুরি নির্দেশনা প্রদান’ বিষয়ক পরিপত্রে স্বাক্ষর করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার। জানতে চাইলে তিনি বলেন, নতুন পাঠ্যবই মুদ্রণ ও মূল্যায়ন পদ্ধতি বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটি জরুরি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২২-এর বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতা তথা অংশীজনের অভিমত, গবেষণা ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির ঘাটতি, পাঠ্য বিষয়বস্তু ও মূল্যায়ন পদ্ধতি সম্পর্কে অস্পষ্টতা ও নেতিবাচক ধারণা, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার প্রকট অভাব ইত্যাদি নানা বাস্তব সমস্যা বিদ্যমান থাকায় এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে প্রতীয়মান। এ পরিপ্রেক্ষিতে সার্বিক বিবেচনায় কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

সেগুলো হলো প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে প্রাক-প্রাথমিক, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে ধারাবাহিকতা রেখে এরই মধ্যে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যবইগুলোর পাণ্ডুলিপি প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জন করে মুদ্রণ করা হবে; এ ক্ষেত্রে পাঠদান পদ্ধতি ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে, যতদূর সম্ভব মূল্যায়ন পদ্ধতি আগের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২-এর মতো হবে।

ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চলমান পাঠ্যবইগুলো ২০২৪ সালব্যাপী বহাল থাকবে, ২০২৫ সালে যথাসম্ভব সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যবই সরবরাহ করা হবে; ২০২৪ সালের অবশিষ্ট সময়ে ও বার্ষিক পরীক্ষায় ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সংশোধিত ও পরিমার্জিত মূল্যায়ন পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করা হবে। শ্রেণি কার্যক্রমগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির প্রতিটির ছয়টি করে বিষয়ভিত্তিক যে মূল্যায়ন কার্যক্রম অসম্পন্ন রয়েছে, সেগুলো আর অনুষ্ঠিত হবে না। সংশোধিত ও পরিমার্জনকৃত মূল্যায়ন রূপরেখার ভিত্তিতে আগামী ডিসেম্বর নাগাদ ২০২৪ সালের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সংশোধিত ও পরিমার্জিত মূল্যায়ন পদ্ধতির রূপরেখা শিগগিরই বিদ্যালয়গুলোতে পাঠানো হবে।

২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ২০২৬ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেয়ার লক্ষ্যে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা অব্যাহত রেখে আগের শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যবইগুলো (২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত বই) শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হবে। আগের শিক্ষাক্রম অনুসারে প্রণীত বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখাভিত্তিক এই পাঠ্যবইগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা এক শিক্ষাবর্ষের মধ্যেই পাঠ্যসূচিটি সম্পন্ন করতে পারে। পাঠদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতি আগের শিক্ষাক্রম অনুসারে পরিচালিত হবে।

যেসব শিক্ষার্থী ২০২৫ সালে নবম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হবে, তাদের আগের শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত শাখা ও গুচ্ছভিত্তিক সংশোধিত এবং পরিমার্জিত পাঠ্যবইগুলো (২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত) দেয়া হবে, এসব শিক্ষার্থী নবম ও দশম শ্রেণি মিলে দুই শিক্ষাবর্ষে সম্পূর্ণ পাঠ্যসূচি শেষে ২০২৭ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। শিক্ষাবিদ, শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞ, প্যাডাগগ, মূল্যায়ন বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রশাসক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও অভিভাবক প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করা হবে, যা ২০২৬ সাল থেকে পরিপূর্ণরূপে কার্যকর করা হবে।

এনসিটিবি চেয়ারম্যান এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, যেসব শিক্ষার্থী ষান্মাসিক মূল্যায়ন পরীক্ষা দিয়েছে, তারা ডিসেম্বরে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেবে। বই একই থাকবে। এ বিষয়ে খুব দ্রুত তাদের কাছে নির্দেশনা পৌঁছে যাবে। তাদের চিন্তার কোনো কারণ নেই।

Tag :
জনপ্রিয়

রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার

এ বছরই স্কুলে ফিরছে চিহ্নভিত্তিক মূল্যায়নের পরিবর্তে সৃজনশীল প্রশ্নে নম্বরভিত্তিক পরীক্ষা

Update Time : ০৬:০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চলতি বছরই আগের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুযায়ী সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। সে অনুযায়ী ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা চিহ্নভিত্তিক মূল্যায়নের পরিবর্তে সৃজনশীল প্রশ্নে নম্বরভিত্তিক পরীক্ষায় বসবে আগামী ডিসেম্বরে। এ ছাড়া পাঠদান পদ্ধতি ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে।

যতদূর সম্ভব মূল্যায়ন পদ্ধতি আগের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২-এর মতো হবে। পাঠ্যবইয়েও আনা হবে পরিবর্তন। গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত পরিপত্র জারি হয়েছে।

‘জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২২, নতুন পুস্তক মুদ্রণ ও চলমান মূল্যায়ন পদ্ধতি সংক্রান্ত জরুরি নির্দেশনা প্রদান’ বিষয়ক পরিপত্রে স্বাক্ষর করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোসাম্মৎ রহিমা আক্তার। জানতে চাইলে তিনি বলেন, নতুন পাঠ্যবই মুদ্রণ ও মূল্যায়ন পদ্ধতি বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটি জরুরি নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২২-এর বিষয়ে মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতা তথা অংশীজনের অভিমত, গবেষণা ও জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষকদের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতির ঘাটতি, পাঠ্য বিষয়বস্তু ও মূল্যায়ন পদ্ধতি সম্পর্কে অস্পষ্টতা ও নেতিবাচক ধারণা, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার প্রকট অভাব ইত্যাদি নানা বাস্তব সমস্যা বিদ্যমান থাকায় এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে প্রতীয়মান। এ পরিপ্রেক্ষিতে সার্বিক বিবেচনায় কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

সেগুলো হলো প্রাথমিক শিক্ষাস্তরে প্রাক-প্রাথমিক, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে ধারাবাহিকতা রেখে এরই মধ্যে চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যবইগুলোর পাণ্ডুলিপি প্রয়োজনীয় সংশোধন ও পরিমার্জন করে মুদ্রণ করা হবে; এ ক্ষেত্রে পাঠদান পদ্ধতি ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা হবে, যতদূর সম্ভব মূল্যায়ন পদ্ধতি আগের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২-এর মতো হবে।

ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চলমান পাঠ্যবইগুলো ২০২৪ সালব্যাপী বহাল থাকবে, ২০২৫ সালে যথাসম্ভব সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যবই সরবরাহ করা হবে; ২০২৪ সালের অবশিষ্ট সময়ে ও বার্ষিক পরীক্ষায় ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের সংশোধিত ও পরিমার্জিত মূল্যায়ন পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করা হবে। শ্রেণি কার্যক্রমগুলো নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির প্রতিটির ছয়টি করে বিষয়ভিত্তিক যে মূল্যায়ন কার্যক্রম অসম্পন্ন রয়েছে, সেগুলো আর অনুষ্ঠিত হবে না। সংশোধিত ও পরিমার্জনকৃত মূল্যায়ন রূপরেখার ভিত্তিতে আগামী ডিসেম্বর নাগাদ ২০২৪ সালের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সংশোধিত ও পরিমার্জিত মূল্যায়ন পদ্ধতির রূপরেখা শিগগিরই বিদ্যালয়গুলোতে পাঠানো হবে।

২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের ২০২৬ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেয়ার লক্ষ্যে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা অব্যাহত রেখে আগের শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যবইগুলো (২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত বই) শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হবে। আগের শিক্ষাক্রম অনুসারে প্রণীত বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখাভিত্তিক এই পাঠ্যবইগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা এক শিক্ষাবর্ষের মধ্যেই পাঠ্যসূচিটি সম্পন্ন করতে পারে। পাঠদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতি আগের শিক্ষাক্রম অনুসারে পরিচালিত হবে।

যেসব শিক্ষার্থী ২০২৫ সালে নবম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হবে, তাদের আগের শিক্ষাক্রমের আলোকে প্রণীত শাখা ও গুচ্ছভিত্তিক সংশোধিত এবং পরিমার্জিত পাঠ্যবইগুলো (২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত) দেয়া হবে, এসব শিক্ষার্থী নবম ও দশম শ্রেণি মিলে দুই শিক্ষাবর্ষে সম্পূর্ণ পাঠ্যসূচি শেষে ২০২৭ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। শিক্ষাবিদ, শিক্ষাক্রম বিশেষজ্ঞ, প্যাডাগগ, মূল্যায়ন বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট বিষয় বিশেষজ্ঞ, সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রশাসক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি ও অভিভাবক প্রতিনিধিদের সহযোগিতায় ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করা হবে, যা ২০২৬ সাল থেকে পরিপূর্ণরূপে কার্যকর করা হবে।

এনসিটিবি চেয়ারম্যান এ কে এম রিয়াজুল হাসান বলেন, যেসব শিক্ষার্থী ষান্মাসিক মূল্যায়ন পরীক্ষা দিয়েছে, তারা ডিসেম্বরে সৃজনশীল পদ্ধতিতে পরীক্ষা দেবে। বই একই থাকবে। এ বিষয়ে খুব দ্রুত তাদের কাছে নির্দেশনা পৌঁছে যাবে। তাদের চিন্তার কোনো কারণ নেই।