ঢাকা ০৯:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
সরকার যদি নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব বাস্তবায়ন করে,তাহলে ৫ মিনিটও সময় পাবে না: ইসলামী আন্দোলনের আমির নারী সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন “ইসলাম ও জাতির ঐতিহ্যবিরোধী”: জামায়াতে ইসলামীর আমির চিন্ময়ের জামিন স্থগিতের আদেশ প্রত্যাহার, রবিবার শুনানি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবার ২৭ বিলিয়ন ছাড়ালো শেখ পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা বিভিন্ন জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার আদালত আমরা এমন এক বিশ্বে বাস করি, যেখানে যুদ্ধের প্রস্তুতি না রাখাটা আত্মঘাতী: প্রধান উপদেষ্টা ‘২২৬টি মামলা হয়েছে, ২২৬ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়েছি’ বক্তব্যটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোরবানির ঈদের আগেই নতুন নকশার নোট বাজারে ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক, থাকছে ‘জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতি ভারত আগামী ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে সামরিক অভিযান চালাতে পারে: পাকিস্তানের তথ্যমন্ত্রী কলকাতার একটি হোটেলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে কমপক্ষে ১৪ জন নিহত

করোনাভাইরাসে দেশে ২৪ ঘণ্টায় ২০ জনের মৃত্যু

  • অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ১০:৩৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০
  • ২২৭ Time View

শুক্রবার বিকালে সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে দেশে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য জানানো হয়।

সকাল ৮টা পর্যন্ত শনাক্ত ১ হাজার ১৬৩ জনকে নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৫ লাখ ৭ হাজার ২৬৫ জন হয়েছে।

আর গত এক দিনে মারা যাওয়া ২০ জনকে নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে মোট মৃতের সংখ্যা ৭ হাজার ৩৯৮ জনে দাঁড়িয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ২ হাজার ১১৩ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন গত এক দিনে। তাতে এ পর্যন্ত সুস্থ রোগীর মোট সংখ্যা বেড়ে ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৮০৩ জন হয়েছে।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গত ৮ মার্চ; তা ৫ লাখ পেরিয়ে যায় ২০ ডিসেম্বর। এর মধ্যে গত ২ জুলাই ৪ হাজার ১৯ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়, যা এক দিনের সর্বোচ্চ শনাক্ত।

প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ১২ ডিসেম্বর তা সাত হাজার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ৩০ জুন এক দিনেই ৬৪ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়, যা এক দিনের সর্বোচ্চ মৃত্যু।

জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিশ্বে শনাক্তের দিক থেকে ২৭তম স্থানে আছে বাংলাদেশ, আর মৃতের সংখ্যায় রয়েছে ৩৩তম অবস্থানে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১১৪টি আরটি-পিসিআর ল্যাব, ২০টি জিন-এক্সপার্ট ল্যাব ও ২৯টি র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন ল্যাবে, অর্থাৎ মোট ১৬৩টি ল্যাবে ১৩ হাজার ৬৯৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ৩১ লাখ ৪৯ হাজার ৩৪৮টি নমুনা।

২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ, এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ১১ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

সরকারি ব্যবস্থাপনায় এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৫ লাখ ২ হাজার ৩৬৬টি। আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হয়েছে ৬ লাখ ৪৬ হাজার ৯৮২টি।

Tag :

সরকার যদি নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব বাস্তবায়ন করে,তাহলে ৫ মিনিটও সময় পাবে না: ইসলামী আন্দোলনের আমির

করোনাভাইরাসে দেশে ২৪ ঘণ্টায় ২০ জনের মৃত্যু

Update Time : ১০:৩৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২০

শুক্রবার বিকালে সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে দেশে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য জানানো হয়।

সকাল ৮টা পর্যন্ত শনাক্ত ১ হাজার ১৬৩ জনকে নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৫ লাখ ৭ হাজার ২৬৫ জন হয়েছে।

আর গত এক দিনে মারা যাওয়া ২০ জনকে নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে মোট মৃতের সংখ্যা ৭ হাজার ৩৯৮ জনে দাঁড়িয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে বাসা ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ২ হাজার ১১৩ জন রোগী সুস্থ হয়ে উঠেছেন গত এক দিনে। তাতে এ পর্যন্ত সুস্থ রোগীর মোট সংখ্যা বেড়ে ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৮০৩ জন হয়েছে।

বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল গত ৮ মার্চ; তা ৫ লাখ পেরিয়ে যায় ২০ ডিসেম্বর। এর মধ্যে গত ২ জুলাই ৪ হাজার ১৯ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়, যা এক দিনের সর্বোচ্চ শনাক্ত।

প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ১২ ডিসেম্বর তা সাত হাজার ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ৩০ জুন এক দিনেই ৬৪ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয়, যা এক দিনের সর্বোচ্চ মৃত্যু।

জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বিশ্বে শনাক্তের দিক থেকে ২৭তম স্থানে আছে বাংলাদেশ, আর মৃতের সংখ্যায় রয়েছে ৩৩তম অবস্থানে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১১৪টি আরটি-পিসিআর ল্যাব, ২০টি জিন-এক্সপার্ট ল্যাব ও ২৯টি র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন ল্যাবে, অর্থাৎ মোট ১৬৩টি ল্যাবে ১৩ হাজার ৬৯৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত পরীক্ষা হয়েছে ৩১ লাখ ৪৯ হাজার ৩৪৮টি নমুনা।

২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৮ দশমিক ৪৯ শতাংশ, এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৬ দশমিক ১১ শতাংশ। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৮৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৪৬ শতাংশ।

সরকারি ব্যবস্থাপনায় এ পর্যন্ত নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২৫ লাখ ২ হাজার ৩৬৬টি। আর বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হয়েছে ৬ লাখ ৪৬ হাজার ৯৮২টি।