ঢাকা ১২:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম

করোনা সনদ ছাড়া যাত্রী পরিবহন করায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

  • অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:০০:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২১
  • ২৬১ Time View

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) পরীক্ষার সনদ ছাড়া যাত্রী আনায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সকে তিন লাখ টাকা জরিমানা করেছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

গত বুধবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে ইস্তাম্বুল থেকে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের যে ফ্লাইট ঢাকা এসে পৌঁছায় সেখানে তিনযাত্রীর কোভিড-১৯ টেস্টের কোনো সনদ ছিল না। ওই তিনযাত্রী বাংলাদেশি ও একই পরিবারের সদস্য। তারা যুক্তরাষ্ট্র থেকে ইস্তাম্বুল হয়ে ঢাকা আসেন।

এজন্য সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে পিসিআর টেস্টের রিপোর্ট ছাড়া যাত্রী আনায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সকে তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া ওই তিন যাত্রীকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের একজন জানান, তারা সবাই শিক্ষিত সচেতন মানুষ। তাদের একজন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্যখাতেই চাকরি করেন বলে জানা যায়। কোভিডে যুক্তরাষ্ট্র কী অবস্থায় আছে তা তার অজানা নয়। অথচ সে দেশ থেকে নিজের দেশে আসার সময় তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা কোভিড টেস্ট করিয়ে আসবেন না, এটা একেবারেই অপ্রত্যাশিত।

Tag :
জনপ্রিয়

“প্রবৃদ্ধিতে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ, এটা একেবারে ভুয়া”

করোনা সনদ ছাড়া যাত্রী পরিবহন করায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

Update Time : ০৬:০০:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২১

করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) পরীক্ষার সনদ ছাড়া যাত্রী আনায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সকে তিন লাখ টাকা জরিমানা করেছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভ্রাম্যমাণ আদালত।

গত বুধবার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে ইস্তাম্বুল থেকে টার্কিশ এয়ারলাইন্সের যে ফ্লাইট ঢাকা এসে পৌঁছায় সেখানে তিনযাত্রীর কোভিড-১৯ টেস্টের কোনো সনদ ছিল না। ওই তিনযাত্রী বাংলাদেশি ও একই পরিবারের সদস্য। তারা যুক্তরাষ্ট্র থেকে ইস্তাম্বুল হয়ে ঢাকা আসেন।

এজন্য সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে পিসিআর টেস্টের রিপোর্ট ছাড়া যাত্রী আনায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সকে তিন লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এছাড়া ওই তিন যাত্রীকে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের একজন জানান, তারা সবাই শিক্ষিত সচেতন মানুষ। তাদের একজন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্যখাতেই চাকরি করেন বলে জানা যায়। কোভিডে যুক্তরাষ্ট্র কী অবস্থায় আছে তা তার অজানা নয়। অথচ সে দেশ থেকে নিজের দেশে আসার সময় তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা কোভিড টেস্ট করিয়ে আসবেন না, এটা একেবারেই অপ্রত্যাশিত।