বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক দল হিসেবে তাদের নিবন্ধন ফিরে পেতে আপিল বিভাগে মামলার পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন করেছে।
রোববার (১ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির আপিল বিভাগে এই আবেদন করেন।
তিনি জানান, আপিলটি ‘ডিসমিস ফর ডিফল্ট’ হিসেবে খারিজ হয়ে যাওয়ার পর, সেটি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালতে আবেদন করা হয়েছে।
২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্ট জামায়াতে ইসলামীকে নিবন্ধন বাতিল করে এবং অবৈধ ঘোষণা করে। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশনও জামায়াতে ইসলামীকে বাতিল ঘোষণা করে। জামায়াত হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে, ২০২৩ সালের নভেম্বরে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ “ডিসমিস ফর ডিফল্ট” বলে আপিল খারিজ করে।
জামায়াতের আইনজীবী মো. মতিউর রহমান আকন্দ জানান, আপিল বিভাগের খারিজের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী এক মাসের মধ্যে পুনরুজ্জীবিত (রিস্টোর) আবেদন করতে হবে। এক মাসের মধ্যে আবেদন করা না গেলে, কারণ উল্লেখ করে নতুন করে আবেদন করা যায়। জামায়াত সেই ব্যাখ্যা দিয়ে আবেদন দাখিল করেছে এবং আশা করা হচ্ছে আদালত তাদের আবেদন গ্রহণ করবে।
জামায়াতের আইনজীবী মো. মতিউর রহমান আকন্দ জানান, আপিল বিভাগের খারিজের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী এক মাসের মধ্যে পুনরুজ্জীবিত (রিস্টোর) আবেদন করতে হবে। এক মাসের মধ্যে আবেদন করা না গেলে, কারণ উল্লেখ করে নতুন করে আবেদন করা যায়। জামায়াত সেই ব্যাখ্যা দিয়ে আবেদন দাখিল করেছে এবং আশা করা হচ্ছে আদালত তাদের আবেদন গ্রহণ করবে।
অন্যদিকে, ২৮ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্রশিবিরকে নিষিদ্ধ করার প্রজ্ঞাপন বাতিল করেছে। নতুন প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জামায়াত এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ তাদের সকল অঙ্গ সংগঠন সন্ত্রাস বা সহিংসতার সঙ্গে সম্পৃক্ত নয়। তাই, সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ এর ধারা ১৮ এর ক্ষমতাবলে পূর্বের নিষেধাজ্ঞা বাতিল করা হয়েছে।