ঢাকা ০৯:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
সুখী দেশের তালিকায় আরও পাঁচ ধাপ পিছিয়ে এ বছর ১৩৪তম অবস্থানে নেমে গেছে বাংলাদেশ আত্মপ্রকাশ করেছে সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল ‘জনতার দল’ সরকার ১৯৬ কর্মকর্তাকে যুগ্ম-সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভায় চারটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত যে কোনো উপায়ে আগামী ২৯ মার্চ শাওয়াল বা ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখা সম্ভব নয়: সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র আগামী ১০ এপ্রিল থেকে ৩৩ দিন বন্ধ থাকবে কোচিং সেন্টার চলতি মাসের প্রথম ১৯ দিনে দেশে এসেছে ২২৫ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স গাজা উপত্যকায় গত মঙ্গলবার থেকে উপত্যকাটিতে ৭১০ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী ইসরায়েলের একটি বিমানবন্দরে হামলা চালানোর কথা জানিয়েছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুদক

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগের আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

সংগঠনের ঐতিহ্য সমুন্নত রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগের আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘সততা, আদর্শ ও লক্ষ্য নিয়ে কাজ করলে যে কোনো রাজনীতিবিদের ক্ষেত্রেই সাফল্য পাওয়া সম্ভব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সেটাই প্রমাণ করে গেছেন। কাজেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মাথায় রেখে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতে হবে।’

সোমবার ( ৪ জানুয়ারি) ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নের যে আদর্শ নিয়ে বাংলাদেশ গড়ে উঠেছিল জিয়াউর রহমান সেই আদর্শকেই ধ্বংস করেছিল।
পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার পর বিএনপি-জামায়াত দেশের উন্নয়নকে ধ্বংস করেছিল। এতকিছুর পরও আমরা উন্নয়নের ধারায় ফিরে আসতে পেরেছি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সারাবিশ্ব বাংলাদেশকে ভিন্নভাবে দেখে। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। করোনার কারণে হয়তো আমরা একটু থমকে গেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, ছাত্রলীগের ইতিহাস বাংলাদেশের ইতিহাস। দেশ বিরোধী যেকোন আন্দোলন সফল করতে সংগঠন দরকার। আর ছাত্রলীগ যেকোন আন্দোলনেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।
করোনাকালীন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অবদান উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক এই মহামারির মধ্যে ছাত্রলীগ দেশের সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সংগঠনের ভূমিকাকে উজ্জ্বল করেছে।
সোমবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ছাত্রলীগ আয়োজিত এ আলোচনা সভায় নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে ৪টা ১৯ মিনিটে ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটেন প্রধানমন্ত্রী।

বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও সর্ববৃহৎ ঐতিহ্যবাহী সংগঠন ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এবং বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে এই সংগঠনের অবিস্মরণীয় ভূমিকার কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাস বাঙালির ইতিহাস, বাঙালির ইতিহাস ছাত্রলীগের ইতিহাস। এটাই জাতির পিতা বলেছিলেন। আজ যে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, ভাষার অধিকার পেয়েছি- এর প্রতিটি সংগ্রাম শুরুই হয়েছিল ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। ছাত্রলীগ সংগঠনটা আমাদের প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। স্বাধীনতা ও ভাষার অধিকার অর্জন, গণতন্ত্র এবং ভোট-ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার যে কোনো লড়াই-সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাই সবচেয়ে বেশি জীবন দিয়েছেন। অন্য সংগঠনের নেতাকর্মীরাও প্রাণ দিয়েছেন। তবে শহীদের তালিকা করলে সেখানে ছাত্রলীগের নামই সব থেকে বেশি পাওয়া যাবে।’

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করে এজন্য তাদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি। তিনি বলেন, ‘করোনাকালে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মানুষের পাশে থেকেছে। করোনাভাইরাসে কেউ মারা গেলে যখন তার স্বজনরাও মৃতদেহ ফেলে চলে গেছেন- তখন এই ছাত্রলীগই মৃতদেহ সৎকারে এগিয়ে এসেছিল। মানুষের হাতে অর্থ ছিল না, কারো কাছে হাত পাততেও পারছিল না- তখনও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা তাদের সহযোগিতা করেছে। আর কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দিয়ে তারা প্রমাণ করেছে কোনো কাজই অবহেলার নয়, ছোট নয়।’ মুজিববর্ষে সরকার ঘোষিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণের জন্য ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ সব দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। করোনার কারণে হয়ত আমরা একটু থমকে গেছি। কিন্তু করোনার মধ্যেও আমরা দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। করোনার কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ার আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে। আমাদের দেশে যেন দুর্ভিক্ষের ছায়া না পড়তে পারে, সেজন্য কৃষি উৎপাদনের চাকাকে সচল রাখতে হবে। দেশের এক ইঞ্চি মাটিও যেন অনাবাদী না থাকে- সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে।’

অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের ৭৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস এবং সাফল্য-অর্জনের ওপর একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি ছাত্রলীগের রক্তদান কর্মসূচিরও উদ্বোধন করেন। ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।

Tag :

সুখী দেশের তালিকায় আরও পাঁচ ধাপ পিছিয়ে এ বছর ১৩৪তম অবস্থানে নেমে গেছে বাংলাদেশ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগের আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

Update Time : ০৫:০০:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ জানুয়ারী ২০২১

সংগঠনের ঐতিহ্য সমুন্নত রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগের আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘সততা, আদর্শ ও লক্ষ্য নিয়ে কাজ করলে যে কোনো রাজনীতিবিদের ক্ষেত্রেই সাফল্য পাওয়া সম্ভব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সেটাই প্রমাণ করে গেছেন। কাজেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মাথায় রেখে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতে হবে।’

সোমবার ( ৪ জানুয়ারি) ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নের যে আদর্শ নিয়ে বাংলাদেশ গড়ে উঠেছিল জিয়াউর রহমান সেই আদর্শকেই ধ্বংস করেছিল।
পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার পর বিএনপি-জামায়াত দেশের উন্নয়নকে ধ্বংস করেছিল। এতকিছুর পরও আমরা উন্নয়নের ধারায় ফিরে আসতে পেরেছি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সারাবিশ্ব বাংলাদেশকে ভিন্নভাবে দেখে। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। করোনার কারণে হয়তো আমরা একটু থমকে গেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, ছাত্রলীগের ইতিহাস বাংলাদেশের ইতিহাস। দেশ বিরোধী যেকোন আন্দোলন সফল করতে সংগঠন দরকার। আর ছাত্রলীগ যেকোন আন্দোলনেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।
করোনাকালীন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অবদান উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক এই মহামারির মধ্যে ছাত্রলীগ দেশের সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সংগঠনের ভূমিকাকে উজ্জ্বল করেছে।
সোমবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ছাত্রলীগ আয়োজিত এ আলোচনা সভায় নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে ৪টা ১৯ মিনিটে ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটেন প্রধানমন্ত্রী।

বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও সর্ববৃহৎ ঐতিহ্যবাহী সংগঠন ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এবং বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে এই সংগঠনের অবিস্মরণীয় ভূমিকার কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাস বাঙালির ইতিহাস, বাঙালির ইতিহাস ছাত্রলীগের ইতিহাস। এটাই জাতির পিতা বলেছিলেন। আজ যে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, ভাষার অধিকার পেয়েছি- এর প্রতিটি সংগ্রাম শুরুই হয়েছিল ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। ছাত্রলীগ সংগঠনটা আমাদের প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। স্বাধীনতা ও ভাষার অধিকার অর্জন, গণতন্ত্র এবং ভোট-ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার যে কোনো লড়াই-সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাই সবচেয়ে বেশি জীবন দিয়েছেন। অন্য সংগঠনের নেতাকর্মীরাও প্রাণ দিয়েছেন। তবে শহীদের তালিকা করলে সেখানে ছাত্রলীগের নামই সব থেকে বেশি পাওয়া যাবে।’

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করে এজন্য তাদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি। তিনি বলেন, ‘করোনাকালে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মানুষের পাশে থেকেছে। করোনাভাইরাসে কেউ মারা গেলে যখন তার স্বজনরাও মৃতদেহ ফেলে চলে গেছেন- তখন এই ছাত্রলীগই মৃতদেহ সৎকারে এগিয়ে এসেছিল। মানুষের হাতে অর্থ ছিল না, কারো কাছে হাত পাততেও পারছিল না- তখনও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা তাদের সহযোগিতা করেছে। আর কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দিয়ে তারা প্রমাণ করেছে কোনো কাজই অবহেলার নয়, ছোট নয়।’ মুজিববর্ষে সরকার ঘোষিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণের জন্য ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ সব দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। করোনার কারণে হয়ত আমরা একটু থমকে গেছি। কিন্তু করোনার মধ্যেও আমরা দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। করোনার কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ার আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে। আমাদের দেশে যেন দুর্ভিক্ষের ছায়া না পড়তে পারে, সেজন্য কৃষি উৎপাদনের চাকাকে সচল রাখতে হবে। দেশের এক ইঞ্চি মাটিও যেন অনাবাদী না থাকে- সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে।’

অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের ৭৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস এবং সাফল্য-অর্জনের ওপর একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি ছাত্রলীগের রক্তদান কর্মসূচিরও উদ্বোধন করেন। ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।