ঢাকা ১০:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
সুখী দেশের তালিকায় আরও পাঁচ ধাপ পিছিয়ে এ বছর ১৩৪তম অবস্থানে নেমে গেছে বাংলাদেশ আত্মপ্রকাশ করেছে সাবেক সেনা কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠিত নতুন রাজনৈতিক দল ‘জনতার দল’ সরকার ১৯৬ কর্মকর্তাকে যুগ্ম-সচিব পদে পদোন্নতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভায় চারটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত যে কোনো উপায়ে আগামী ২৯ মার্চ শাওয়াল বা ঈদুল ফিতরের চাঁদ দেখা সম্ভব নয়: সংযুক্ত আরব আমিরাতের আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র আগামী ১০ এপ্রিল থেকে ৩৩ দিন বন্ধ থাকবে কোচিং সেন্টার চলতি মাসের প্রথম ১৯ দিনে দেশে এসেছে ২২৫ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স গাজা উপত্যকায় গত মঙ্গলবার থেকে উপত্যকাটিতে ৭১০ জনকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী ইসরায়েলের একটি বিমানবন্দরে হামলা চালানোর কথা জানিয়েছে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুথি মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুদক

বাইডেনের ইলেক্টোরাল ভোট ২২৫, ট্রাম্পের ২১৩

বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান অনলাইনের এক প্রতিবেদনে  জানানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেট প্রার্থী জো বাইডেন ২২৫টি ইলেক্টোরাল ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পপেয়েছেন ২১৩টি ইলেক্টোরাল ভোট।  বিজয়ী হওয়ার জন্য প্রয়োজন ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট।

বিবিসি বলছে, ৫১টি অঙ্গরাজ্য ও ডিসির মধ্যে ৪০টির ফল পাওয়া গেছে। এতে রিপাবলিকান প্রার্থী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছেন ২১৩টি ইলেক্টোরাল ভোট, আর ডেমোক্রেট প্রার্থী জো বাইডেন পেয়েছেন ২২০টি।

ডোনাল্ড ট্রাম্প এবার পরাজিত হলে তা হবে ১৯৯২ সালে জর্জ ডব্লিউ বুশের পর প্রথম কোনো প্রেসিডেন্টের পুনঃনির্বাচনে হার। জাতীয় জরিপ বলছে, জো বাইডেন সুস্পষ্টভাবে এগিয়ে। যদিও প্রেসিডেন্ট হতে হলে মূল ব্যাটলগ্রাউন্ডগুলো জিতে আসতে হবে তাকে।

মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৬টায় আর বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় স্থানীয় সময় রাত ৯টায় (বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল ৮টায়)।

ভোটের শুরুতেই কেন্দ্রে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। এবার নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার আশঙ্কা যেমন আছে, তেমনি আছে জয়-পরাজয় নিয়ে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের সম্ভাবনা।

পরিস্থিতি এতটাই উত্তেজনাপূর্ণ যে, সহিংসতার আশঙ্কায় দেশজুড়ে অনেক দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আগে থেকেই বন্ধ রাখা হয়েছে। জনমত জরিপ সত্য হলে বাইডেনের সহজেই জয়ী হওয়ার কথা, এমনকি তার নিরঙ্কুশ জয়ও অসম্ভব নয়।

তবে যুক্তরাষ্ট্রে ভোটের জটিল সমীকরণে আবারও ‘ট্রাম্পকম্প’ হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছেন না বিশ্লেষকরা। তবে গাণিতিক হিসাবে বাইডেনের জয়ের সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ আর ট্রাম্পের ১০ শতাংশ। অবশ্য এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, ২০১৬ সালের নির্বাচনে এমন এক পরিস্থিতির মধ্যেই জয় ছিনিয়ে এনেছিলেন ট্রাম্প।

Tag :

সুখী দেশের তালিকায় আরও পাঁচ ধাপ পিছিয়ে এ বছর ১৩৪তম অবস্থানে নেমে গেছে বাংলাদেশ

বাইডেনের ইলেক্টোরাল ভোট ২২৫, ট্রাম্পের ২১৩

Update Time : ০৮:০৩:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৪ নভেম্বর ২০২০

বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান অনলাইনের এক প্রতিবেদনে  জানানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেট প্রার্থী জো বাইডেন ২২৫টি ইলেক্টোরাল ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পপেয়েছেন ২১৩টি ইলেক্টোরাল ভোট।  বিজয়ী হওয়ার জন্য প্রয়োজন ২৭০টি ইলেক্টোরাল ভোট।

বিবিসি বলছে, ৫১টি অঙ্গরাজ্য ও ডিসির মধ্যে ৪০টির ফল পাওয়া গেছে। এতে রিপাবলিকান প্রার্থী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পেয়েছেন ২১৩টি ইলেক্টোরাল ভোট, আর ডেমোক্রেট প্রার্থী জো বাইডেন পেয়েছেন ২২০টি।

ডোনাল্ড ট্রাম্প এবার পরাজিত হলে তা হবে ১৯৯২ সালে জর্জ ডব্লিউ বুশের পর প্রথম কোনো প্রেসিডেন্টের পুনঃনির্বাচনে হার। জাতীয় জরিপ বলছে, জো বাইডেন সুস্পষ্টভাবে এগিয়ে। যদিও প্রেসিডেন্ট হতে হলে মূল ব্যাটলগ্রাউন্ডগুলো জিতে আসতে হবে তাকে।

মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৬টায় আর বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় স্থানীয় সময় রাত ৯টায় (বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল ৮টায়)।

ভোটের শুরুতেই কেন্দ্রে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে। এবার নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার আশঙ্কা যেমন আছে, তেমনি আছে জয়-পরাজয় নিয়ে দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের সম্ভাবনা।

পরিস্থিতি এতটাই উত্তেজনাপূর্ণ যে, সহিংসতার আশঙ্কায় দেশজুড়ে অনেক দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আগে থেকেই বন্ধ রাখা হয়েছে। জনমত জরিপ সত্য হলে বাইডেনের সহজেই জয়ী হওয়ার কথা, এমনকি তার নিরঙ্কুশ জয়ও অসম্ভব নয়।

তবে যুক্তরাষ্ট্রে ভোটের জটিল সমীকরণে আবারও ‘ট্রাম্পকম্প’ হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিচ্ছেন না বিশ্লেষকরা। তবে গাণিতিক হিসাবে বাইডেনের জয়ের সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ আর ট্রাম্পের ১০ শতাংশ। অবশ্য এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, ২০১৬ সালের নির্বাচনে এমন এক পরিস্থিতির মধ্যেই জয় ছিনিয়ে এনেছিলেন ট্রাম্প।