ঢাকা ০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৬ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে

  • অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ০৬:৫৮:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • ১৫ Time View

আমদানি ব্যয় মেটানো ও বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের কারণে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ মানদণ্ড অনুযায়ী, বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট অব্যাহত রয়েছে। যার ফলে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। একই দিনে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারে।

জানুয়ারিতে বিপিএম-৬ স্ট্যান্ডার্ডে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। আর মোট রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার। গত ছয় দিনে বিপিএম-৬ এর মানদণ্ড অনুযায়ী রিজার্ভ ২০ কোটি ডলার কমেছে।

এছাড়া নেট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি গণনা রয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রকাশ করে না।

সূত্র জানায়, দেশের ব্যবহারযোগ্য বা প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৬ বিলিয়ন ডলারের নিচে।

দায়মুক্ত এসব রিজার্ভ ঋণ ব্যবস্থার সময় আইএমএফের মানদণ্ড অনুযায়ী হিসাব করা হয়। আইএমএফ বাংলাদেশকে তার ঋণের শর্ত হিসেবে নির্দিষ্ট বিরতিতে প্রকৃত রিজার্ভের নির্দিষ্ট মাত্রা বজায় রাখতে বাধ্য করে।

সূত্র : ইউএনবি

Tag :

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে

Update Time : ০৬:৫৮:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫

আমদানি ব্যয় মেটানো ও বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের কারণে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে এসেছে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বিপিএম-৬ মানদণ্ড অনুযায়ী, বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার সংকট অব্যাহত রয়েছে। যার ফলে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে। একই দিনে বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী মোট রিজার্ভের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলারে।

জানুয়ারিতে বিপিএম-৬ স্ট্যান্ডার্ডে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। আর মোট রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার। গত ছয় দিনে বিপিএম-৬ এর মানদণ্ড অনুযায়ী রিজার্ভ ২০ কোটি ডলার কমেছে।

এছাড়া নেট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি গণনা রয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রকাশ করে না।

সূত্র জানায়, দেশের ব্যবহারযোগ্য বা প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৬ বিলিয়ন ডলারের নিচে।

দায়মুক্ত এসব রিজার্ভ ঋণ ব্যবস্থার সময় আইএমএফের মানদণ্ড অনুযায়ী হিসাব করা হয়। আইএমএফ বাংলাদেশকে তার ঋণের শর্ত হিসেবে নির্দিষ্ট বিরতিতে প্রকৃত রিজার্ভের নির্দিষ্ট মাত্রা বজায় রাখতে বাধ্য করে।

সূত্র : ইউএনবি