ঢাকা ১২:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
বিশ্বব্যাংক অন্তর্বর্তী সরকারের মূল অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হতে প্রস্তুত রাষ্ট্রায়ত্ত ৬ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) চুক্তিভিক্তিক নিয়োগ বাতিল করেছে সরকার ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়া প্রস্তুত করেছে আইন ও বিচার বিভাগ ভারতের কাছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চাওয়া হবে: আইন উপদেষ্টা আগামী ১ অক্টোবর থেকে বিমানবন্দর এলাকা হর্নমুক্ত ঘোষণা জাবি প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আট শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মুক্তিযোদ্ধাদের নামের আগে ‘বীর’ শব্দটি ব্যবহারের বিধান করে বিগত সরকারের প্রকাশিত গেজেট বাতিল করা হবে ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা পাওয়া সেনা কর্মকর্তাদের সংশ্লিষ্ট জেলার ডিসি বরাবর জবাবদিহি করতে হবে শেখ হাসিনাকে সদলবলে দিল্লির অন্যতম অভিজাত পার্ক লোদি গার্ডেনে ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছে নিউইয়র্কে হচ্ছে না ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক

ব্রিকসের ব্যাংক ‘নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক’ থেকে অন্য মুদ্রায় ঋণের সুবিধা পেতে সংসদে বিল পাস

উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের ব্যাংক ‘নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক’ থেকে অন্য মুদ্রায় ঋণের সুবিধা পেতে জাতীয় সংসদে ‘নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিল-২০২৩’ পাস হয়েছে।

বুধবার অর্থমন্ত্রীর পক্ষে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক জাতীয় সংসদে বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন। পরে আইনমন্ত্রী বিলটি পাসের প্রস্তাব দিলে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বিলটি কন্ঠভোটে দেন। কণ্ঠভোটে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিল, ২০২৩ পাস হয়।

বিলটির উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে মন্ত্রী বলেন, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন এবং দক্ষিণ-আফ্রিকার সমন্বয়ে গঠিত ব্রিকস জোট ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলনে ‘এগ্রিমেন্ট অন দ্য নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক’ স্বাক্ষরের মাধ্যমে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এনডিবি) নামক একটি বহুজাতিক ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে। এনডিবি প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য উন্নয়নশীল দেশসমূহের অবকাঠামো এবং টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে আর্থিক সহায়তা প্রদান। বর্তমানে পাঁচটি প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং বাংলাদেশ, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসরসহ মোট আটটি দেশ এর সদস্য।

আইনমন্ত্রী বলেন, এই ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যার মধ্যে পেইড ইন শেয়ারর্স ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং কলএ্যাবল শেয়ার ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাংলাদেশের মোটা শেয়ারের পরিমাণ নয় হাজার ৪২০ এবং চাঁদার পরিমাণ ৯৪২.০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যার মধ্যে পেইড ইন মূলধন হিসাবে বাংলাদেশের প্রদেয় পরিমাণ ১৮৮.৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২০৮১ কোটি ৮২ লাখ টাকা), যা সাত কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য।

এই বিলটি প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, পাঁচটি বিকাশমান অর্থনীতির জোট ব্রিকসের উদ্যোগে গঠিত নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এনডিবি) সদস্য হলে ডলার ছাড়াও অন্য মুদ্রায় ঋণ পাওয়া যাবে। তাই নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিল, ২০২৩ জাতীয় সংসদে আনা হয়েছে।

ব্যাংকটি বাংলাদেশকে ঋণের সম্মতি দিয়েছে উল্লেখ তিনি বলেন, এ ব্যাংকটি ব্রিকস গোষ্ঠী থেকে করা হচ্ছে। এটা হচ্ছে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এবং এ ব্যাংকে যারা সদস্য হবেন তারা এ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবেন। আমরা যেটা করছি এ ব্যাংক আইনটা করার সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে এরই মধ্যে আমাদের প্রস্তাব অনুযায়ী তারা আমাদের অর্থাৎ বাংলাদেশকে ঋণ দেয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। এ আইনটা করার পরই আমরা সেই চুক্তিতে সদস্য হবো এবং সদস্য হওয়ার পরই সেই ঋণটা নিতে পারব। এজন্যই এই আইনটা পাস করা অত্যন্ত জরুরি, সে জন্যই এ বিলটি আনা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক শুধু ডলারে ঋণ দেয়। আর এ ব্যাংক থেকে যে ঋণ দেয়া হবে সেটা শুধু ডলারে ঋণ দেয়া হবে না, এটা একটি শিথিলযোগ্য, স্টালিং পাউন্ড, ইউরো, ডলার, রুবল, ইউয়ান যে কোনো কারেন্সিতে ঋণ দিতে পারবে এ ব্যাংক। সেই জন্য আমার মনে হয় এটা অত্যাধুনিক একটা ব্যাংক হচ্ছে।

এই আইনটা অত্যন্ত প্রয়োজন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, নতুন যাত্রা করা ব্যাংকটির সাথে যাতে আমরা থাকতে পারি এবং বেনিফিটগুলো পাই এজন্য এই আইনটি একান্ত প্রয়োজন এবং বেনিফিট পাওয়ার রাস্তাটাও পরিষ্কার হয়ে গেছে।

বিলটি পাসের প্রক্রিয়ায় আলোচনায় অংশ নেন বিরোধী দলের সদস্য মুজিবুল হক, কাজী ফিরোজ রশীদ, ফখরুল ইমাম, শামীম হায়দার পাটোয়ারী, হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, রওশন আরা মান্নান এবং স্বতন্ত্র সদস্য রেজাউল করিম বাবলু।

এর আগে গত ১৭ জুলাই ব্রিকস ব্যাংকে যোগ দেয়ার চুক্তির অনুসমর্থন দেয় মন্ত্রিসভা। সেদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন মেলে। যা বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

তিনি বলেছিলেন, ২০১৪ সালে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক নামে নতুন ব্যাংক করার ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। এই ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাজার ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বাণিজ্য করা এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থায়ন করা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেছিলেন, ৮টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ এই ব্যাংকে অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণের সেই চুক্তি সংশোধন করার প্রয়োজন ছিল, সোমবার (১৭ জুলাই) মন্ত্রিসভা ওই চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।

ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা এই পাঁচ দেশের অর্থনৈতিক জোট ব্রিকসের উদ্যোগে ২০১৫ সালের ২১ জুলাই যাত্রা শুরু করে নিউ ডেভলেপমেন্ট ব্যাংক (এনডিবি)। ব্রিকস জোটের সদস্যদের পাশাপাশি উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও অবকাঠামো খাত এবং উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলোয় ঋণ দেয় এনডিবি।

Tag :
জনপ্রিয়

বিশ্বব্যাংক অন্তর্বর্তী সরকারের মূল অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হতে প্রস্তুত

ব্রিকসের ব্যাংক ‘নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক’ থেকে অন্য মুদ্রায় ঋণের সুবিধা পেতে সংসদে বিল পাস

Update Time : ০৫:৩৭:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ নভেম্বর ২০২৩

উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকসের ব্যাংক ‘নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক’ থেকে অন্য মুদ্রায় ঋণের সুবিধা পেতে জাতীয় সংসদে ‘নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিল-২০২৩’ পাস হয়েছে।

বুধবার অর্থমন্ত্রীর পক্ষে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক জাতীয় সংসদে বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন। পরে আইনমন্ত্রী বিলটি পাসের প্রস্তাব দিলে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বিলটি কন্ঠভোটে দেন। কণ্ঠভোটে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিল, ২০২৩ পাস হয়।

বিলটির উদ্দেশ্য ও কারণ সংবলিত বিবৃতিতে মন্ত্রী বলেন, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন এবং দক্ষিণ-আফ্রিকার সমন্বয়ে গঠিত ব্রিকস জোট ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ শীর্ষ সম্মেলনে ‘এগ্রিমেন্ট অন দ্য নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক’ স্বাক্ষরের মাধ্যমে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এনডিবি) নামক একটি বহুজাতিক ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে। এনডিবি প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য উন্নয়নশীল দেশসমূহের অবকাঠামো এবং টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে আর্থিক সহায়তা প্রদান। বর্তমানে পাঁচটি প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং বাংলাদেশ, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিসরসহ মোট আটটি দেশ এর সদস্য।

আইনমন্ত্রী বলেন, এই ব্যাংকের অনুমোদিত মূলধন ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যার মধ্যে পেইড ইন শেয়ারর্স ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং কলএ্যাবল শেয়ার ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাংলাদেশের মোটা শেয়ারের পরিমাণ নয় হাজার ৪২০ এবং চাঁদার পরিমাণ ৯৪২.০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যার মধ্যে পেইড ইন মূলধন হিসাবে বাংলাদেশের প্রদেয় পরিমাণ ১৮৮.৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (প্রায় ২০৮১ কোটি ৮২ লাখ টাকা), যা সাত কিস্তিতে পরিশোধযোগ্য।

এই বিলটি প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেন, পাঁচটি বিকাশমান অর্থনীতির জোট ব্রিকসের উদ্যোগে গঠিত নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (এনডিবি) সদস্য হলে ডলার ছাড়াও অন্য মুদ্রায় ঋণ পাওয়া যাবে। তাই নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বিল, ২০২৩ জাতীয় সংসদে আনা হয়েছে।

ব্যাংকটি বাংলাদেশকে ঋণের সম্মতি দিয়েছে উল্লেখ তিনি বলেন, এ ব্যাংকটি ব্রিকস গোষ্ঠী থেকে করা হচ্ছে। এটা হচ্ছে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক এবং এ ব্যাংকে যারা সদস্য হবেন তারা এ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবেন। আমরা যেটা করছি এ ব্যাংক আইনটা করার সঙ্গে সঙ্গে সেখান থেকে এরই মধ্যে আমাদের প্রস্তাব অনুযায়ী তারা আমাদের অর্থাৎ বাংলাদেশকে ঋণ দেয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। এ আইনটা করার পরই আমরা সেই চুক্তিতে সদস্য হবো এবং সদস্য হওয়ার পরই সেই ঋণটা নিতে পারব। এজন্যই এই আইনটা পাস করা অত্যন্ত জরুরি, সে জন্যই এ বিলটি আনা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক শুধু ডলারে ঋণ দেয়। আর এ ব্যাংক থেকে যে ঋণ দেয়া হবে সেটা শুধু ডলারে ঋণ দেয়া হবে না, এটা একটি শিথিলযোগ্য, স্টালিং পাউন্ড, ইউরো, ডলার, রুবল, ইউয়ান যে কোনো কারেন্সিতে ঋণ দিতে পারবে এ ব্যাংক। সেই জন্য আমার মনে হয় এটা অত্যাধুনিক একটা ব্যাংক হচ্ছে।

এই আইনটা অত্যন্ত প্রয়োজন উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, নতুন যাত্রা করা ব্যাংকটির সাথে যাতে আমরা থাকতে পারি এবং বেনিফিটগুলো পাই এজন্য এই আইনটি একান্ত প্রয়োজন এবং বেনিফিট পাওয়ার রাস্তাটাও পরিষ্কার হয়ে গেছে।

বিলটি পাসের প্রক্রিয়ায় আলোচনায় অংশ নেন বিরোধী দলের সদস্য মুজিবুল হক, কাজী ফিরোজ রশীদ, ফখরুল ইমাম, শামীম হায়দার পাটোয়ারী, হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ, রওশন আরা মান্নান এবং স্বতন্ত্র সদস্য রেজাউল করিম বাবলু।

এর আগে গত ১৭ জুলাই ব্রিকস ব্যাংকে যোগ দেয়ার চুক্তির অনুসমর্থন দেয় মন্ত্রিসভা। সেদিন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই অনুমোদন মেলে। যা বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মাহবুব হোসেন।

তিনি বলেছিলেন, ২০১৪ সালে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক নামে নতুন ব্যাংক করার ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। এই ব্যাংক প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য ছিল বাজার ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বাণিজ্য করা এবং উন্নয়নশীল দেশগুলোর অবকাঠামো টেকসই উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থায়ন করা।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেছিলেন, ৮টি দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ এই ব্যাংকে অংশগ্রহণ করে। অংশগ্রহণের সেই চুক্তি সংশোধন করার প্রয়োজন ছিল, সোমবার (১৭ জুলাই) মন্ত্রিসভা ওই চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।

ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা এই পাঁচ দেশের অর্থনৈতিক জোট ব্রিকসের উদ্যোগে ২০১৫ সালের ২১ জুলাই যাত্রা শুরু করে নিউ ডেভলেপমেন্ট ব্যাংক (এনডিবি)। ব্রিকস জোটের সদস্যদের পাশাপাশি উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও অবকাঠামো খাত এবং উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলোয় ঋণ দেয় এনডিবি।