ভারতে করোনার টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে। শনিবার ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
এসময় তিনি বলেন, ভ্যাকসিন তৈরি হতে অনেক সময় লাগে। কিন্তু দেশের বিজ্ঞানীরা দিন-রাত এক করে পরিশ্রম করেছেন। ৩ কোটি স্বাস্থ্যকর্মীকে ভারত সরকার বিনামূল্যে টিকা দেবে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়া কর্মীদের আগে টিকা দেওয়া হবে। দ্বিতীয় দফায় ৩০ কোটি মানুষ টিকা পাবেন। ধীরে ধীরে সবাইকে টিকা দেওয়া হবে। খবর এনডিটিভির
মোদি বলেন, ‘ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ রয়েছে। এক মাসের মধ্যেই এই দুটি ডোজ নিতে হবে। ভ্রান্তির কোনো জায়গা নেই। প্রথম ডোজ দু’সপ্তাহের মধ্যেই কাজ করবে।’
টিকা দেওয়া শুরু হলেও দেশবাসীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে সতর্ক করে তিনি বলেছেন, টিকা নেওয়ার পরও মাস্ক পরতে হবে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিণতি খারাপ হতে পারে।
এসময় তিনি বলেন, ভ্যাকসিন তৈরি হতে অনেক সময় লাগে। কিন্তু দেশের বিজ্ঞানীরা দিন-রাত এক করে পরিশ্রম করেছেন। ৩ কোটি স্বাস্থ্যকর্মীকে ভারত সরকার বিনামূল্যে টিকা দেবে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়া কর্মীদের আগে টিকা দেওয়া হবে। দ্বিতীয় দফায় ৩০ কোটি মানুষ টিকা পাবেন। ধীরে ধীরে সবাইকে টিকা দেওয়া হবে। খবর এনডিটিভির
মোদি বলেন, ‘ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ রয়েছে। এক মাসের মধ্যেই এই দুটি ডোজ নিতে হবে। ভ্রান্তির কোনো জায়গা নেই। প্রথম ডোজ দু’সপ্তাহের মধ্যেই কাজ করবে।’
টিকা দেওয়া শুরু হলেও দেশবাসীকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ব্যাপারে সতর্ক করে তিনি বলেছেন, টিকা নেওয়ার পরও মাস্ক পরতে হবে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিণতি খারাপ হতে পারে।
ভারতের মোট ৩ হাজার ৬টি কেন্দ্রে টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। প্রত্যেক কেন্দ্রে ১০০ জনকে করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে।
প্রথম দফায় চিকিৎসক, নার্স, অ্যাম্বুলেন্স চালক, স্বাস্থ্যকর্মী, সাফাই-কর্মীরা টিকা পাবেন। এর পরে পুলিশ, সামরিকবাহিনীর সদস্যরা এবং অন্যান্য করোনা যোদ্ধাদের টিকা দেওয়া হবে। দ্বিতীয় ধাপে টিকা দেওয়া হবে ৫০ বছরের বেশি বয়স্কদের, বিশেষত যাদের আগে থেকেই কোনো না কোনো অসুস্থতা রয়েছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে পুনের সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেয় ভারতের ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। একইসঙ্গে ভারতের হায়দরাবাদভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন টিকারও জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়। দুটি টিকারই দুই ডোজ করে নিতে হবে। দুই ডোজ টিকা নেওয়ার মধ্যে ব্যবধান ২৮ দিন।