ঢাকা ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ আজকের নামাজের সময়সূচি ১৫ জানুয়ারি আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা আগামী সপ্তাহেই দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে একটি শৈত্যপ্রবাহ যুক্তরাজ্যের ইকোনোমিক সেক্রেটারির পদ থেকে টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করেছেন জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে আগামী বৃহস্পতিবার সর্বদলীয় বৈঠকে বসবে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতি কেজি এলপি গ্যাসের দাম ৩৭ পয়সা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন চলতি বছরের মাঝামাঝি সময়ে জাতীয় নির্বাচনের আহ্বান বিএনপির ফরিদপুরের সমাজসেবী আশরাফুল ইসলাম বুলুর ইন্তেকাল আমরণ অনশন কর্মসূচি পালন অব্যাহত রেখেছেন পুলিশের ৪০তম অব্যাহতি পাওয়া এসআইরা

মুক্তিযুদ্ধে সময়ে ব্যবহৃত অস্ত্র বিক্রি-হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা

  • অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ০৮:৩৩:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর ২০২০
  • ২১৩ Time View

বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার এক রিটের শুনানি নিয়ে রুলসহ এই আদেশ দেন।

সেই সময়ের কী পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র আছে, কী অবস্থায় আছে সে বিষয়ে আগামী ছয় মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলেছে আদালত।

এ বিষয়ে করা একটি রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের ভার্চুয়াল হাই কোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার রুলসহ এ আদেশ দেয়।

আজ আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শামছ্‌ উদ্দিন বাবুল। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সৈয়দা নাসরিন ও মো. শাহিনুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী।

শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট নির্দেশনাসহ আদেশ দেন।

একই সঙ্গে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রগুলো জাতীয় ঐতিহ্য হিসেবে সংরক্ষণে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানিয়ে বিবাদীদের ছয় মাসের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রগুলো বিক্রি ও হস্তান্তরের কার্যক্রম কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, সে বিষয়ে হাইকোর্ট রুল দিয়েছেন।

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রগুলো জাতীয় ঐতিহ্য হিসেবে সংরক্ষণে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ বিষয়েও রুল দেওয়া হয়েছে।

পাশাপাশি ওই সব অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বা মুক্তিযুদ্ধসংশ্লিষ্ট অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে হস্তান্তরের জন্য কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না—এ মর্মে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ রাসেল চৌধুরী।

প্রতিরক্ষাসচিব, অর্থসচিব, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বাণিজ্যসচিবকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

 

Tag :
জনপ্রিয়

এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫

মুক্তিযুদ্ধে সময়ে ব্যবহৃত অস্ত্র বিক্রি-হস্তান্তরে নিষেধাজ্ঞা

Update Time : ০৮:৩৩:৪২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ নভেম্বর ২০২০

বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার এক রিটের শুনানি নিয়ে রুলসহ এই আদেশ দেন।

সেই সময়ের কী পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র আছে, কী অবস্থায় আছে সে বিষয়ে আগামী ছয় মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলেছে আদালত।

এ বিষয়ে করা একটি রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের ভার্চুয়াল হাই কোর্ট বেঞ্চ মঙ্গলবার রুলসহ এ আদেশ দেয়।

আজ আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শামছ্‌ উদ্দিন বাবুল। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সৈয়দা নাসরিন ও মো. শাহিনুজ্জামান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ মো. রাসেল চৌধুরী।

শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট নির্দেশনাসহ আদেশ দেন।

একই সঙ্গে একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রগুলো জাতীয় ঐতিহ্য হিসেবে সংরক্ষণে কী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, তা জানিয়ে বিবাদীদের ছয় মাসের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রগুলো বিক্রি ও হস্তান্তরের কার্যক্রম কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, সে বিষয়ে হাইকোর্ট রুল দিয়েছেন।

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্রগুলো জাতীয় ঐতিহ্য হিসেবে সংরক্ষণে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, এ বিষয়েও রুল দেওয়া হয়েছে।

পাশাপাশি ওই সব অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে বা মুক্তিযুদ্ধসংশ্লিষ্ট অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে হস্তান্তরের জন্য কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না—এ মর্মে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ রাসেল চৌধুরী।

প্রতিরক্ষাসচিব, অর্থসচিব, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ও বাণিজ্যসচিবকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।