ঢাকা ০৩:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ৩০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

  • অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ১০:১২:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০
  • ৩৩৩ Time View
বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম আশেক ইমাম ৩১ জানুয়ারির মধ্যে পিবিআইকে দোকান বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে করা মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রাজধানীর ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২ এ নকশাবহির্ভূত দোকান বরাদ্দে ৩৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত মঙ্গলবার একই আদালতে মামলাটি করেন মার্কেটের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন।
প্রসঙ্গত, ৮ ডিসেম্বর থেকে ফুলবাড়িয়া সুপারমার্কেট-২ এ নকশাবহির্ভূত দোকান অপসারণে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে ডিএসসিসি। এ সংস্থার তথ্যমতে, ওই মার্কেটে ৯১১টি নকশাবহির্ভূত দোকান রয়েছে। ইতিমধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ উচ্ছেদ করা হয়েছে। অবশিষ্ট নকশাবহির্ভূত দোকানগুলো উচ্ছেদ অভিযান চলছে।
অভিযান শুরুর দিন কয়েক দফায় দোকান মালিক ও কর্মচারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়।
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকা ৫৩৪টি দোকান বৈধ। ১৯৯৭ সালে এসব দোকান বরাদ্দ দিয়েছিলেন প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ। নকশাবহির্ভূত এসব বরাদ্দ পেতে সালামি পরিশোধ করেছেন দোকান মালিকরা।
এছাড়া নিয়ম অনুযায়ী মাসিক ভাড়াও পরিশোধ করেছেন তারা। প্রতিটি দোকানের বিপরীতে ট্রেড লাইসেন্সও রয়েছে। কিন্তু কোনো নোটিস ছাড়াই দোকানগুলো উচ্ছেদ করছে ডিএসসিসি।
Tag :
জনপ্রিয়

সাঈদ খোকনের বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

Update Time : ১০:১২:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০
বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম আশেক ইমাম ৩১ জানুয়ারির মধ্যে পিবিআইকে দোকান বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনসহ সাতজনের বিরুদ্ধে করা মামলাটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রাজধানীর ফুলবাড়িয়া সুপার মার্কেট-২ এ নকশাবহির্ভূত দোকান বরাদ্দে ৩৪ কোটি ৮৯ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গত মঙ্গলবার একই আদালতে মামলাটি করেন মার্কেটের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন।
প্রসঙ্গত, ৮ ডিসেম্বর থেকে ফুলবাড়িয়া সুপারমার্কেট-২ এ নকশাবহির্ভূত দোকান অপসারণে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে ডিএসসিসি। এ সংস্থার তথ্যমতে, ওই মার্কেটে ৯১১টি নকশাবহির্ভূত দোকান রয়েছে। ইতিমধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ উচ্ছেদ করা হয়েছে। অবশিষ্ট নকশাবহির্ভূত দোকানগুলো উচ্ছেদ অভিযান চলছে।
অভিযান শুরুর দিন কয়েক দফায় দোকান মালিক ও কর্মচারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়।
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, আন্ডারগ্রাউন্ডে থাকা ৫৩৪টি দোকান বৈধ। ১৯৯৭ সালে এসব দোকান বরাদ্দ দিয়েছিলেন প্রয়াত মেয়র মোহাম্মদ হানিফ। নকশাবহির্ভূত এসব বরাদ্দ পেতে সালামি পরিশোধ করেছেন দোকান মালিকরা।
এছাড়া নিয়ম অনুযায়ী মাসিক ভাড়াও পরিশোধ করেছেন তারা। প্রতিটি দোকানের বিপরীতে ট্রেড লাইসেন্সও রয়েছে। কিন্তু কোনো নোটিস ছাড়াই দোকানগুলো উচ্ছেদ করছে ডিএসসিসি।