সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৪৯ পূর্বাহ্ন
১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ হেমন্তকাল, ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
ব্রেকিং নিউজ
সারা দেশে পাঁচ শতাধিক থানার ওসি বদলি হচ্ছেন নভেম্বরে রেমিট্যান্স কমেছে : বাংলাদেশ ব্যাংক ভোক্তাপর্যায়ে ১২ কেজি এলপিজি দাম আবারো বেড়েছে প্রোটিয়াদের হারিয়ে টাইগ্রেসদের ইতিহাস চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও মাস্তানদের গ্রেফতারের নির্দেশ ইসির এক দিনে ৭শ’ ফিলিস্তিনির প্রাণ কেড়ে নিল ইসরায়েল আগামী ১৭ তারিখের মধ্যে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র না তুললে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে — আব্দুর রহমান বিকল্পধারার যুগ্ম-মহাসচিব মাহি বি চৌধুরীর মনোনয়ন বাতিল করেছে রিটার্নিং কর্মকর্তা হাইকোর্টে মির্জা ফখরুলের জামিন আবেদন পাকিস্তানে বন্দুকধারীদের হামলায় দুজন সেনা সদস্যসহ ৮ বাসযাত্রী নিহত

অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন কিনতে রবিবার অগ্রিম টাকা দেবে বাংলাদেশ সরকার

অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : শনিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২১
  • ১৪৯ Time View

শনিবার অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন অনুমোদন দিয়েছে ভারতের সরকার। সুতরাং ভারতের ওই ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ভ্যাকসিন আনার ব্যাপারে বাংলাদেশ আরো এক ধাপ এগিয়ে গেল।

ভারতের সেরাম ইন্সটিটিউট থেকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন কিনতে রবিবার অগ্রিম টাকা দেবে বাংলাদেশ সরকার। প্রতিষ্ঠানটির ব্যাংক হিসাবে রবিবার ছয়শ’ কোটি টাকার বেশি টাকা জমা দেওয়া হবে। এর বিপরীতে সেরাম ইন্সটিটিউট বাংলাদেশ সরকারকে একটি ব্যাংক গ্যারান্টি পত্র দেবে। স্বাস্থ্য অধিদফতর এসব তথ্য জানিয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারতের বৃহৎ ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইন্সটিটিউট অগ্রিম হিসেবে এই টাকা নেবে। বাকি টাকা ভ্যাকসিন সরবরাহ শুরু করার পর দিতে হবে। করোনা ভ্যাকসিন ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তির ধারা অনুযায়ী সেরাম ইন্সটিটিউট আগামী জুনের মধ্যে ভ্যাকসিন দিতে না পারলে বাংলাদেশে এই অগ্রিম টাকা ফেরত নেবে।
এর আগে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, ভারতের ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সেরাম ইন্সটিটিউট ও বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে চুক্তি করে অক্সফোর্ড-অ্যাষ্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন কিনতে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশ ভ্যাকসিন আনতে পারবে। তিনি বলেন, যে কোনো টিকার দুটি দিক রয়েছে। একটা হল- টিকা দেশে আনা এবং দ্বিতীয়টি হল ভোক্তা পর্যায়ে পৌঁছে দেয়া। এক্ষেত্রে আইনি অনেক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে জটিলতা এড়াতে সরাসরি ক্রয়ের অনুমোদন দেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, টিকা আনার পর সরবরাহ ও সংরক্ষণের জন্য কোল্ড চেইন মেইনটেন করতে হবে। সেজন্য ইতোমধ্যে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের সঙ্গে চুক্তি করেছে স্বাস্থ্য অধিদফতর। টিকা দেয়ার জন্য সারা দেশে ২৬ হাজার স্বাস্থ্য সহকারী এবং সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক কাজ করবেন।
পাশাপাশি টিকা আমদানি ও সরবরাহের ক্ষেত্রে যেসব অফিসিয়াল কার্যক্রম রয়েছে, সেগুলো পালন করতে হবে। আইনে যা আছে সেই অনুযায়ী কাজ করা হবে। এক্ষেত্রে ঔষুধ প্রশাসনের অনুমতি এবং অনুমোদন অবশ্যই লাগবে। ইতোমধ্যে এ ধরনের কাগজপত্র আদান-প্রদান শুরু হয়েছে।
More News Of This Category
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com
themesba-lates1749691102