ঢাকা ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করল টাইগাররা বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখতে ‘অক্ষম’ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার; অন্যের ওপর দোষ চাপানো: ভারত ড. ইউনূসের জাতিসংঘ সফর: যে ৬ সাফল্যের কথা তুলে ধরলেন প্রেস সচিব এনসিপি প্রতীক হিসেবে শাপলা বরাদ্দ পেতে দলটি একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে আগামী বছর আমিরাতে পবিত্র রমজান মাস শুরু হতে পারে বৃহস্পতিবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে নতুন করে রওনা হয়েছে আরও ১১টি জাহাজের বহর আগামী ৫ দিন বজ্রসহ ভারি বৃষ্টি হতে পারে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফুটবলে প্রথমবারের মতো রেফারির সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করতে কোচের হাতে উঠল ‘গ্রিন কার্ড’ অসহনীয় মাছ-মাংসের দাম; বৃষ্টিকে পুঁজি করে বাড়িয়েছে সব ধরনের সবজির দাম ফ্লোটিলার ত্রাণ বহনকারী একমাত্র নৌযানটিও ভূমধ্যসাগরে ইসরাইলি বাহিনীর হাতে আটক হয়েছে

প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য ৯ মাসের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ

  • অনলাইন ডেস্ক
  • Update Time : ০৫:০৩:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • ৩৮১ Time View

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে শ্রেণিকক্ষে কতটুকু পাঠদান করানো হবে তা নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। 

জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমির (নেপ) পরামর্শে এ সিলেবাসে যখন স্কুল খোলা হবে তখন থেকে পরবর্তী মাসগুলোতে কতটুকু পাঠদান করানো যাবে তা ঠিক করা হয়েছে। ১ মার্চ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের জন্য সংক্ষিপ্ত এ সিলেবাস প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

১৮ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ পরিকল্পনা প্রকাশ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ১ মার্চ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ক্লাসের হিসেবে এ পাঠ পরিকল্পনা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হয়। এ পাঠ পরিকল্পনাটিতে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

করোনায় শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মতো প্রাথমিকের জন্যও এ পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয়েছে।

কর্মকর্তারা বলছেন, স্কুল খোলার পর ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত যতটুকু সিলেবাস পড়ানো সম্ভব সেই চিন্তা মাথায় রেখেই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করেছে এনসিটিবি।

সম্প্রতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, প্রাথমিক স্তরের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরির জন্য সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। কয়েকটি ধাপে করা হবে এ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস। যখন স্কুল খোলা হবে ওই সময় থেকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস পড়ানো শুরু হবে। এ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস শুধু চতুর্থ-পঞ্চম শ্রেণির জন্য করা হচ্ছে। বাকি শ্রেণিতে শিক্ষকরা যতটুকু পড়াতে পারবেন, ঠিক ততটুকুর ওপর মূল্যায়ন করবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

জানা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কখন খোলা হবে তা এখনও নিশ্চিত নয়। সম্প্রতি যখনই খোলা হবে ওই সময় থেকে পরবর্তী সময়ে যতটুকু সিলেবাস পড়ানো যাবে তার একটি রূপরেখা বা গাইড লাইন তৈরি করে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ)। গাইড লাইনটি এনসিটিবিকে পাঠায় সংস্থাটি। সে অনুযায়ী মাসওয়ারি একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করেছে এনসিটিবি।

এ ব্যাপারে নেপের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. শাহ আলম বলেন, বছরের যে সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে তখন থেকেই কিভাবে ক্লাসরুমে পাঠদান করানো হবে তার একটি রূপরেখা এনসিটিবিকে পাঠিয়েছি। রূপরেখাটি দেখে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করতে এনসিটিবিকে বলা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, গত বছরও এ রকম একটি রূপরেখা আমরা করেছিলাম। যা করোনার কারণে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। এবারও সে রকম সিলেবাস হবে।

Tag :
জনপ্রিয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করল টাইগাররা

প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের জন্য ৯ মাসের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস প্রকাশ

Update Time : ০৫:০৩:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে শ্রেণিকক্ষে কতটুকু পাঠদান করানো হবে তা নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। 

জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমির (নেপ) পরামর্শে এ সিলেবাসে যখন স্কুল খোলা হবে তখন থেকে পরবর্তী মাসগুলোতে কতটুকু পাঠদান করানো যাবে তা ঠিক করা হয়েছে। ১ মার্চ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ের জন্য সংক্ষিপ্ত এ সিলেবাস প্রকাশ করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

১৮ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ পরিকল্পনা প্রকাশ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ১ মার্চ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত ক্লাসের হিসেবে এ পাঠ পরিকল্পনা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হয়। এ পাঠ পরিকল্পনাটিতে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

করোনায় শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ থাকায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের মতো প্রাথমিকের জন্যও এ পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয়েছে।

কর্মকর্তারা বলছেন, স্কুল খোলার পর ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত যতটুকু সিলেবাস পড়ানো সম্ভব সেই চিন্তা মাথায় রেখেই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করেছে এনসিটিবি।

সম্প্রতি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, প্রাথমিক স্তরের সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরির জন্য সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। কয়েকটি ধাপে করা হবে এ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস। যখন স্কুল খোলা হবে ওই সময় থেকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস পড়ানো শুরু হবে। এ সংক্ষিপ্ত সিলেবাস শুধু চতুর্থ-পঞ্চম শ্রেণির জন্য করা হচ্ছে। বাকি শ্রেণিতে শিক্ষকরা যতটুকু পড়াতে পারবেন, ঠিক ততটুকুর ওপর মূল্যায়ন করবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

জানা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কখন খোলা হবে তা এখনও নিশ্চিত নয়। সম্প্রতি যখনই খোলা হবে ওই সময় থেকে পরবর্তী সময়ে যতটুকু সিলেবাস পড়ানো যাবে তার একটি রূপরেখা বা গাইড লাইন তৈরি করে জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমি (নেপ)। গাইড লাইনটি এনসিটিবিকে পাঠায় সংস্থাটি। সে অনুযায়ী মাসওয়ারি একটি সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করেছে এনসিটিবি।

এ ব্যাপারে নেপের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. শাহ আলম বলেন, বছরের যে সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হবে তখন থেকেই কিভাবে ক্লাসরুমে পাঠদান করানো হবে তার একটি রূপরেখা এনসিটিবিকে পাঠিয়েছি। রূপরেখাটি দেখে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস তৈরি করতে এনসিটিবিকে বলা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, গত বছরও এ রকম একটি রূপরেখা আমরা করেছিলাম। যা করোনার কারণে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। এবারও সে রকম সিলেবাস হবে।