ঢাকা ১২:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফরিদপুরে কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদ পুনরায় বহালের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

  • মাহবুব পিয়াল
  • Update Time : ০১:১৪:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১২১ Time View

মাহবুব পিয়াল , ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি: ফরিদপুর পৌরসভার বর্ধিত সীমানায় অন্তর্ভুক্ত ৮ নং কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন  পুনরায় বহালের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঐ ইউনিয়নের কয়েক হাজার এলাকাবাসী ।

ফিরিয়ে দাও সেই অরণ্য, লও হে মিথ্যা নগর-এই শ্লোগান কে সামনে রেখে বুধবার সকাল ১১টায় কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদ পুনর্বহাল আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক আলহাজ্ব মো. ফরিদ শেখ এ নেতৃত্বে বিশাল এক বিক্ষোভ মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে।

পরে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে  মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদ পুনর্বহাল আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক আলহাজ্ব মো. ফরিদ শেখ এর সভাপতিত্বে মানববন্ধন ও সমাবেশে মো: ইসলাম মাস্টার, আব্দুস সাত্তার মাষ্টার, শহিদ মেম্বর, আইয়ুব মেম্বার, লুৎফর সরদার, সাইফুল ইসলাম ইসহাক, মাওলানা আমজাদ হোসাইন , মোঃ শহিদ ঠাকুর,   ইউনুস মোল্লা,  মোফাজ্জেল শেখ,  আশরাফ হোসেন আশু,  ইউনুস ঠাকুর,  সত্তার মোল্লা, ডাঃ আক্তার হোসেন, টিপু সুলতান, শফিকুল ইসলাম, আক্তার শেখ,  আঃ ছালাম দরানী,  রওশাদ দরানী,  রেজাউল মাতুব্বর, মাইনুদ্দিন মোল্লা,  মোহন মন্ডল, ছোরাফ মন্ডল, হাতেম ফকির, নুয়াই সরদার, আঃ গফুর শেখ, দেলোয়ার হোসেন, জামালউদ্দিন, আঃ মান্নান শেখ, নুরুদ্দিন ঠাকুর, সুধির মন্ডল, সুভাষ সরকার, অরুন কুমার বিশ্বাসসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা বলেন, বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের এলজিআরডি মন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়াই  ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ৮০ শতাংশ কৃষি প্রবন এলাকাকে অন্যায়ভাবে পৌরসভায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন।  ফরিদপুর পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড এলাকাটি আগে কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্ধিত পৌরসভার মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের ভবনটিও বর্তমান রয়েছে। আমাদের পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত করা হলেও নাগরিক কোন সেবার উন্নয়ন হয়নি। কৃষকের উপর খাজনা, কর, পানির বিল চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। ২০ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত পৌরসভা আমাদের দুর্ভোগ আগের তুলনায় বেড়ে গেছে। আমরা সাবেক কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের নাগরিক সুবিধায় ফিরে যেতে চাই।

পরে ফরিদপুর জেলা প্রশাসক, পৌর প্রশাসন ও প্রেসক্লাব সভাপতির নিকট স্মারকলিপি তুলে দেন কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন  এর এলাকাবাসী।

Tag :

ফরিদপুরে কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদ পুনরায় বহালের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন

Update Time : ০১:১৪:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মাহবুব পিয়াল , ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি: ফরিদপুর পৌরসভার বর্ধিত সীমানায় অন্তর্ভুক্ত ৮ নং কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন  পুনরায় বহালের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঐ ইউনিয়নের কয়েক হাজার এলাকাবাসী ।

ফিরিয়ে দাও সেই অরণ্য, লও হে মিথ্যা নগর-এই শ্লোগান কে সামনে রেখে বুধবার সকাল ১১টায় কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদ পুনর্বহাল আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক আলহাজ্ব মো. ফরিদ শেখ এ নেতৃত্বে বিশাল এক বিক্ষোভ মিছিল শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে।

পরে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে  মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদ পুনর্বহাল আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক আলহাজ্ব মো. ফরিদ শেখ এর সভাপতিত্বে মানববন্ধন ও সমাবেশে মো: ইসলাম মাস্টার, আব্দুস সাত্তার মাষ্টার, শহিদ মেম্বর, আইয়ুব মেম্বার, লুৎফর সরদার, সাইফুল ইসলাম ইসহাক, মাওলানা আমজাদ হোসাইন , মোঃ শহিদ ঠাকুর,   ইউনুস মোল্লা,  মোফাজ্জেল শেখ,  আশরাফ হোসেন আশু,  ইউনুস ঠাকুর,  সত্তার মোল্লা, ডাঃ আক্তার হোসেন, টিপু সুলতান, শফিকুল ইসলাম, আক্তার শেখ,  আঃ ছালাম দরানী,  রওশাদ দরানী,  রেজাউল মাতুব্বর, মাইনুদ্দিন মোল্লা,  মোহন মন্ডল, ছোরাফ মন্ডল, হাতেম ফকির, নুয়াই সরদার, আঃ গফুর শেখ, দেলোয়ার হোসেন, জামালউদ্দিন, আঃ মান্নান শেখ, নুরুদ্দিন ঠাকুর, সুধির মন্ডল, সুভাষ সরকার, অরুন কুমার বিশ্বাসসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা বলেন, বিগত আওয়ামীলীগ সরকারের এলজিআরডি মন্ত্রী শেখ হাসিনার বিয়াই  ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ৮০ শতাংশ কৃষি প্রবন এলাকাকে অন্যায়ভাবে পৌরসভায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন।  ফরিদপুর পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ড এলাকাটি আগে কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত ছিল। বর্ধিত পৌরসভার মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদের ভবনটিও বর্তমান রয়েছে। আমাদের পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত করা হলেও নাগরিক কোন সেবার উন্নয়ন হয়নি। কৃষকের উপর খাজনা, কর, পানির বিল চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। ২০ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত পৌরসভা আমাদের দুর্ভোগ আগের তুলনায় বেড়ে গেছে। আমরা সাবেক কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের নাগরিক সুবিধায় ফিরে যেতে চাই।

পরে ফরিদপুর জেলা প্রশাসক, পৌর প্রশাসন ও প্রেসক্লাব সভাপতির নিকট স্মারকলিপি তুলে দেন কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন  এর এলাকাবাসী।