ঢাকা ০৫:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফরিদপুরে চেয়ারম্যন পদে ভোট যুদ্ধে চাচা- ভাতিজা চাচা আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ভাতিজা স্বতন্ত্র

  • মাহবুব পিয়াল
  • Update Time : ০৫:১৬:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর ২০২১
  • ১৯০ Time View

তৃতীয় ধাপে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ গিয়াসউদ্দিন মিয়া (৬৪)। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মোটর সাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন মোঃ পলাশ (৩৭)। স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ পলাশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী গিয়াসউদ্দিন মিয়ার বড় ভাই মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে। চাচা ও ভাতিজা দুজনই মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। এ বিষয়টি আলগী ইউনিয়নের প্রধান আলোচনার বিষয়।

চাচা ও ভাতিজা উভয়ের বাড়ি ভাঙ্গার আলগী ইউনিয়নের নগরমানিকদী গ্রামে। নগরমানিকদী গ্রামের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভোটার বলেন, দুজনই আমাদের গ্রামের সন্তান। তারা আপন চাচা ও ভাতিজা। গ্রামের দুজন প্রার্থী হওয়ায় আমরা সাধারন ভোটররা বিপাকে পড়েছি। দুজন কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ।
আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোঃ গিয়াস উদ্দিন মিয়া বলেন, জয়ের ব্যাপারে আমি বেশি আশাবাদি নই, আবার বেশি নিরাশ নই। বেশি আশাবাদি হলে ফলাফল বিপর্যয় হয়। আওয়ামী লীগ থেকে ৪ জন মনোনয়ন চেয়েছিলাম। দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। বাকী ৩ জন আমার সাথে আছে। আমার ভাতিজা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাননি। তার ব্যাপারে আমি কোন মন্তব্য করতে চাই না।

স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ পলাশ বলেন, আমি ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।

Tag :
জনপ্রিয়

ফরিদপুরে চেয়ারম্যন পদে ভোট যুদ্ধে চাচা- ভাতিজা চাচা আওয়ামী লীগের প্রার্থী, ভাতিজা স্বতন্ত্র

Update Time : ০৫:১৬:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ নভেম্বর ২০২১

তৃতীয় ধাপে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। ভাঙ্গা উপজেলার আলগী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন প্রার্থী হয়েছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ গিয়াসউদ্দিন মিয়া (৬৪)। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মোটর সাইকেল প্রতীকে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন মোঃ পলাশ (৩৭)। স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ পলাশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী গিয়াসউদ্দিন মিয়ার বড় ভাই মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে। চাচা ও ভাতিজা দুজনই মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। এ বিষয়টি আলগী ইউনিয়নের প্রধান আলোচনার বিষয়।

চাচা ও ভাতিজা উভয়ের বাড়ি ভাঙ্গার আলগী ইউনিয়নের নগরমানিকদী গ্রামে। নগরমানিকদী গ্রামের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভোটার বলেন, দুজনই আমাদের গ্রামের সন্তান। তারা আপন চাচা ও ভাতিজা। গ্রামের দুজন প্রার্থী হওয়ায় আমরা সাধারন ভোটররা বিপাকে পড়েছি। দুজন কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ।
আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোঃ গিয়াস উদ্দিন মিয়া বলেন, জয়ের ব্যাপারে আমি বেশি আশাবাদি নই, আবার বেশি নিরাশ নই। বেশি আশাবাদি হলে ফলাফল বিপর্যয় হয়। আওয়ামী লীগ থেকে ৪ জন মনোনয়ন চেয়েছিলাম। দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। বাকী ৩ জন আমার সাথে আছে। আমার ভাতিজা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চাননি। তার ব্যাপারে আমি কোন মন্তব্য করতে চাই না।

স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ পলাশ বলেন, আমি ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী।