জামিন পেলেন না আরিয়ান খান। তবে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি)-র আইনজীবীর দাবি মতো আরিয়ান-সহ বাকি আটককৃতদের হেফাজতে রাখার আর্জি খারিজ করে দেয় আদালত। বিচারপতি দাবি করেন, এনসিবি তাদের হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য যথেষ্ট সময় তদন্তকারীরা পেয়েছেন। এর পরেই আরিয়ানদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারপতি। সাথে সাথে আরিয়ানদের অন্তর্বর্তী জামিনের আবেদন করেন শাহরুখ নিযুক্ত আইনজীবী। সেই অন্তর্বর্তী জামিনের শুনানি হবে শুক্রবার সকাল ১১টায়।
তদন্তের আরো গভীরে যাওয়ার জন্য আরিয়ান এবং সঙ্গীদের হেফাজতের রাখা প্রয়োজনীয় বলে যুক্তি দেয়া হয় এনসিবি-র পক্ষ থেকে। সম্প্রতি মাদকতরীর পার্টিতে উপস্থিত অচিত কুমারকে আটক করেছে এনসিবি। ৯ অক্টোবর পর্যন্ত তাদের হেফাজতে থাকবেন অচিত। শাহরুখ-পুত্রের আইনজীবী জানান, আরবাজ এবং অচিতের কাছ থেকে খুব অল্প পরিমাণ মাদক উদ্ধার হয়েছে।
গত শনিবার মুম্বাই থেকে গোয়ামুখী এক প্রমোদতরীর পার্টি থেকে আটক করা হয় আরিয়ানসহ আরো কয়েকজনকে। দীর্ঘ ১৬ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার হন শাহরুখ-পুত্র। আরিয়ানের দুই সঙ্গী মুনমুন ধমেচা এবং আরবাজ শেঠ মার্চেন্টকেও গ্রেফতার করে এনসিবি।
শাহরুখ-পুত্র জানিয়েছেন, অতীতে কখনো তিনি নেশা করেননি। অনুশোচনা প্রকাশ করে জানিয়েছেন, ভবিষ্যতেও এমন কোনো কাজ আর তিনি করবেন না। কিন্তু জেরা করেই থেমে যাননি এনসিবি-র কর্মকর্তারা। তদন্তের গভীরে গিয়ে জানা গেছে, বিগত চার বছর ধরে মাদক নিতেন আরিয়ান। কিন্তু স্বস্তি পেলেন না শাহরুখ পুত্র। সূত্র : আনন্দবাজার
বিনোদেন ডেস্ক 





















