ঢাকা ০৩:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
গাজাবাসীদের ওপর যে নির্যাতন হয়, তার তুলনায় আমাদের সঙ্গে যা হয়েছে, তা কিছুই নয় ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া কোরিনা মাচাদো ট্রাম্পকে নোবেল না দেয়া নোবেল কমিটির রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত: হোয়াইট হাউজ চলতি বছর শান্তিতে নোবেল পেয়েছেন ভেনেজুয়েলার মারিয়া কোরিনা মাচাদো এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১০ অক্টোবর ২০২৫ আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা আজকের নামাজের সময়সূচি: ১১ অক্টোবর ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্পের জেরে ইন্দোনেশিয়ার উপকূলে ছোট আকারের সুনামি আঘাত হেনেছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদনের পরও গাজায় নতুন করে বিমান হামলা করেছে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় যুদ্ধবিরতি আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যকর হয়েছে

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগের আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

সংগঠনের ঐতিহ্য সমুন্নত রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগের আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘সততা, আদর্শ ও লক্ষ্য নিয়ে কাজ করলে যে কোনো রাজনীতিবিদের ক্ষেত্রেই সাফল্য পাওয়া সম্ভব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সেটাই প্রমাণ করে গেছেন। কাজেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মাথায় রেখে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতে হবে।’

সোমবার ( ৪ জানুয়ারি) ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নের যে আদর্শ নিয়ে বাংলাদেশ গড়ে উঠেছিল জিয়াউর রহমান সেই আদর্শকেই ধ্বংস করেছিল।
পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার পর বিএনপি-জামায়াত দেশের উন্নয়নকে ধ্বংস করেছিল। এতকিছুর পরও আমরা উন্নয়নের ধারায় ফিরে আসতে পেরেছি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সারাবিশ্ব বাংলাদেশকে ভিন্নভাবে দেখে। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। করোনার কারণে হয়তো আমরা একটু থমকে গেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, ছাত্রলীগের ইতিহাস বাংলাদেশের ইতিহাস। দেশ বিরোধী যেকোন আন্দোলন সফল করতে সংগঠন দরকার। আর ছাত্রলীগ যেকোন আন্দোলনেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।
করোনাকালীন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অবদান উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক এই মহামারির মধ্যে ছাত্রলীগ দেশের সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সংগঠনের ভূমিকাকে উজ্জ্বল করেছে।
সোমবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ছাত্রলীগ আয়োজিত এ আলোচনা সভায় নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে ৪টা ১৯ মিনিটে ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটেন প্রধানমন্ত্রী।

বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও সর্ববৃহৎ ঐতিহ্যবাহী সংগঠন ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এবং বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে এই সংগঠনের অবিস্মরণীয় ভূমিকার কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাস বাঙালির ইতিহাস, বাঙালির ইতিহাস ছাত্রলীগের ইতিহাস। এটাই জাতির পিতা বলেছিলেন। আজ যে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, ভাষার অধিকার পেয়েছি- এর প্রতিটি সংগ্রাম শুরুই হয়েছিল ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। ছাত্রলীগ সংগঠনটা আমাদের প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। স্বাধীনতা ও ভাষার অধিকার অর্জন, গণতন্ত্র এবং ভোট-ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার যে কোনো লড়াই-সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাই সবচেয়ে বেশি জীবন দিয়েছেন। অন্য সংগঠনের নেতাকর্মীরাও প্রাণ দিয়েছেন। তবে শহীদের তালিকা করলে সেখানে ছাত্রলীগের নামই সব থেকে বেশি পাওয়া যাবে।’

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করে এজন্য তাদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি। তিনি বলেন, ‘করোনাকালে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মানুষের পাশে থেকেছে। করোনাভাইরাসে কেউ মারা গেলে যখন তার স্বজনরাও মৃতদেহ ফেলে চলে গেছেন- তখন এই ছাত্রলীগই মৃতদেহ সৎকারে এগিয়ে এসেছিল। মানুষের হাতে অর্থ ছিল না, কারো কাছে হাত পাততেও পারছিল না- তখনও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা তাদের সহযোগিতা করেছে। আর কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দিয়ে তারা প্রমাণ করেছে কোনো কাজই অবহেলার নয়, ছোট নয়।’ মুজিববর্ষে সরকার ঘোষিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণের জন্য ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ সব দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। করোনার কারণে হয়ত আমরা একটু থমকে গেছি। কিন্তু করোনার মধ্যেও আমরা দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। করোনার কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ার আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে। আমাদের দেশে যেন দুর্ভিক্ষের ছায়া না পড়তে পারে, সেজন্য কৃষি উৎপাদনের চাকাকে সচল রাখতে হবে। দেশের এক ইঞ্চি মাটিও যেন অনাবাদী না থাকে- সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে।’

অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের ৭৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস এবং সাফল্য-অর্জনের ওপর একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি ছাত্রলীগের রক্তদান কর্মসূচিরও উদ্বোধন করেন। ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।

Tag :
জনপ্রিয়

গাজাবাসীদের ওপর যে নির্যাতন হয়, তার তুলনায় আমাদের সঙ্গে যা হয়েছে, তা কিছুই নয়

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগের আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

Update Time : ০৫:০০:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ জানুয়ারী ২০২১

সংগঠনের ঐতিহ্য সমুন্নত রেখে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগের আদর্শে নিজেদের গড়ে তোলার জন্য ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘সততা, আদর্শ ও লক্ষ্য নিয়ে কাজ করলে যে কোনো রাজনীতিবিদের ক্ষেত্রেই সাফল্য পাওয়া সম্ভব। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সেটাই প্রমাণ করে গেছেন। কাজেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মাথায় রেখে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের নেতৃত্ব দিতে হবে।’

সোমবার ( ৪ জানুয়ারি) ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নয়নের যে আদর্শ নিয়ে বাংলাদেশ গড়ে উঠেছিল জিয়াউর রহমান সেই আদর্শকেই ধ্বংস করেছিল।
পাকিস্তান থেকে আলাদা হওয়ার পর বিএনপি-জামায়াত দেশের উন্নয়নকে ধ্বংস করেছিল। এতকিছুর পরও আমরা উন্নয়নের ধারায় ফিরে আসতে পেরেছি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সারাবিশ্ব বাংলাদেশকে ভিন্নভাবে দেখে। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে। করোনার কারণে হয়তো আমরা একটু থমকে গেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, ছাত্রলীগের ইতিহাস বাংলাদেশের ইতিহাস। দেশ বিরোধী যেকোন আন্দোলন সফল করতে সংগঠন দরকার। আর ছাত্রলীগ যেকোন আন্দোলনেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।
করোনাকালীন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অবদান উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক এই মহামারির মধ্যে ছাত্রলীগ দেশের সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সংগঠনের ভূমিকাকে উজ্জ্বল করেছে।
সোমবার বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ছাত্রলীগ আয়োজিত এ আলোচনা সভায় নিজের সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে ৪টা ১৯ মিনিটে ছাত্রলীগের ৭৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটেন প্রধানমন্ত্রী।

বক্তব্যের শুরুতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশের সবচেয়ে প্রাচীন ও সর্ববৃহৎ ঐতিহ্যবাহী সংগঠন ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার ইতিহাস এবং বায়ান্নোর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধসহ দেশের সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে এই সংগঠনের অবিস্মরণীয় ভূমিকার কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘ছাত্রলীগের ইতিহাস বাঙালির ইতিহাস, বাঙালির ইতিহাস ছাত্রলীগের ইতিহাস। এটাই জাতির পিতা বলেছিলেন। আজ যে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, ভাষার অধিকার পেয়েছি- এর প্রতিটি সংগ্রাম শুরুই হয়েছিল ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে। ছাত্রলীগ সংগঠনটা আমাদের প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। স্বাধীনতা ও ভাষার অধিকার অর্জন, গণতন্ত্র এবং ভোট-ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার যে কোনো লড়াই-সংগ্রামে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরাই সবচেয়ে বেশি জীবন দিয়েছেন। অন্য সংগঠনের নেতাকর্মীরাও প্রাণ দিয়েছেন। তবে শহীদের তালিকা করলে সেখানে ছাত্রলীগের নামই সব থেকে বেশি পাওয়া যাবে।’

করোনাভাইরাস মোকাবিলায় ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করে এজন্য তাদের অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি। তিনি বলেন, ‘করোনাকালে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা মানুষের পাশে থেকেছে। করোনাভাইরাসে কেউ মারা গেলে যখন তার স্বজনরাও মৃতদেহ ফেলে চলে গেছেন- তখন এই ছাত্রলীগই মৃতদেহ সৎকারে এগিয়ে এসেছিল। মানুষের হাতে অর্থ ছিল না, কারো কাছে হাত পাততেও পারছিল না- তখনও ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা তাদের সহযোগিতা করেছে। আর কৃষকের ধান কেটে ঘরে তুলে দিয়ে তারা প্রমাণ করেছে কোনো কাজই অবহেলার নয়, ছোট নয়।’ মুজিববর্ষে সরকার ঘোষিত বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে ব্যাপকভাবে অংশগ্রহণের জন্য ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ সব দিক থেকে এগিয়ে যাচ্ছে। করোনার কারণে হয়ত আমরা একটু থমকে গেছি। কিন্তু করোনার মধ্যেও আমরা দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছি। করোনার কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দেওয়ার আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে। আমাদের দেশে যেন দুর্ভিক্ষের ছায়া না পড়তে পারে, সেজন্য কৃষি উৎপাদনের চাকাকে সচল রাখতে হবে। দেশের এক ইঞ্চি মাটিও যেন অনাবাদী না থাকে- সেদিকে সবাইকে লক্ষ্য রাখতে হবে।’

অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের ৭৩ বছরের আন্দোলন-সংগ্রামের ইতিহাস এবং সাফল্য-অর্জনের ওপর একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি ছাত্রলীগের রক্তদান কর্মসূচিরও উদ্বোধন করেন। ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন।