ঢাকা ১০:২৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম
লন্ডনে মাহফুজ আলমের ওপর আ.লীগ নেতাকর্মীদের হামলার চেষ্টা এক নজরে বিশ্ব সংবাদ: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ আজকে কোন টিভি চ্যানেলে কোন খেলা আজকের নামাজের সময়সূচি ১৩ সেপ্টেম্বর নিরপেক্ষতার জন্য তফসিলের আগেই উপদেষ্টা পরিষদ থেকে দুই ছাত্র প্রতিনিধিকে পদত্যাগের দাবি জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে জাকসু নির্বাচন: সন্ধ্যা নয়, ফলাফল হতে পারে রাত ১০টার পর জাকসু নির্বাচন : দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু কয়েক সপ্তাহ ধরেই চড়া সবজির বাজার এখনো উত্তাপ ছড়াচ্ছে, বেড়েছে মুরগির দাম কোনো ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র হবে না: নেতানিয়াহু

ফরিদপুরে নদী ভাঙ্গন কবলিত তিন উপজেলায় ক্ষদ্র ক্ষুদ্র উন্নয়ন প্রকল্পে বদলে গেছে গ্রামীণ জনপদ

  • মাহবুব পিয়াল
  • Update Time : ১১:০০:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুলাই ২০২১
  • ২৯০ Time View

নদী ভাঙ্গন কবলিত ফরিদপুরের তিন উপজেলা আরফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মদুখালী উজেলার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উন্নয়ন প্রকল্প গুলোর মাধ্যমে বদলে গেছে এই তিন উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামীন জনপদগুলো। গত ২০২০/২১ সালে এই তিন উপজেলার গ্রামীন উন্নয়ন প্রকল্পের নেয়া ২৯৮টি প্রকল্প বদলে দিয়েছে এই এলাকার মানুষের ভাগ্য। এতে ঘুরে দাড়িয়েছে গ্রামীন কৃষি অর্থনীতির চাকা। আগামীতে আরো বেশী বেশী প্রকল্প দিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই জনপদ গুলোকে আরো বেশী আধুনিকায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা।

ফরিদপুরের তিন উপজেলা আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-১ সংসদীয় আসন জেলার ভিতর সবচেয়ে বেশী জনসংখ্যা ও বড় এলাকা নিয়ে গঠিত এ আসনটি তিন উপজেলায় প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামীন রাস্তা ঘাট ও স্কুল কলেজ সহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত ক্ষেত্রে তেমন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি কখনও। উন্নয়নের ছোঁযা না পাওয়া এসব এলাকার সাধারন মানুষ কোন সময় কল্পনা করতে পারে নি পাকা-রাস্তা ও ব্রিজ এর উপর দিয়ে চলাচল করতে পারবে।এবার এ আসনের সাংসদ তার পাওয়া কাবিটা/ টি আরা কর্মসূচি গুলো শতভাগ বাস্তবায়ন করে এ অঞ্চলের গ্রামীন অবকাঠামোগত উন্নয়ন শুরু করেন। তার নেয়া তিন উপজেলায় ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৯৮টি উন্নয়ন প্রকল্পগুলো শতভাগ বাস্তবায়ন তিনি করেছেন। এর আগে এই সব প্রকল্পের টাকা গুলো নেতাকর্মীদের মধ্যে বণ্টন হওয়ায় এই সুফল ভোগ করেন নি সেভাবে জনগণ।ফলে এসব গ্রামীন প্রধান তিন উপজেলার রাস্তা ঘাটের লাগেনি উন্নয়নের ছৌঁযা ।

তিন উপজেলার টিআইও দপ্তর সূত্রে জানা যায়, তিন উপজেলার ২৯৮টি উন্নয়ন প্রকল্পে ৪ কোটি ২৬ লক্ষ ৫৯ হাজার ৮শত ১৭ টাকা ব্যয় হয়েছে ২০২০-২১ অর্থবছরে।যা সুষ্ঠ তদারকির মাধ্যমে পুরোটাই ব্যয় করা হয়েছে এই তিন উপজেলায়। এদিকে নতুন তৈরি করা এসব রাস্তাগুলোর পাশে রোপন করা হচ্ছে কলা, বর্জনিধোরক তাল গাছের চারা প্রশাসনের প্রক্ষ থেকে।

সত্তরোর্ধ্ব আলফাডাঙ্গা উপজেলার পানাইল গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফারুক আহমেদ বলেন পানাইল থেকে রায় পানাইল দেখা যেত। কিন্তু সরাসরি একটি রাস্তা না থাকায় আমাদের যাওয়া আসা একেবারে বন্ধ হয়েছিল এই দুই গ্রামের মধ্যে। যারা আসা যাওয়া করত তাদের অনেক টাকা পয়সা খরচ করে আসা যাওয়া করত অনেক পথ ঘুরে। স্থানীয় সাংসদ আমাদের দুঃখের কথা শুনে উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা থেকে একটি রাস্তা এবার করে দিয়েছেন। এখন আমরা খুব ভালোভাবে যাওয়া আসা করতে পারছি। ঐ একই এলাকার বৃদ্ধ আনিসুর তাললুকদার বলেন, ” অনেক কষ্ট হতো গ্রামটি দেখতে পেলেও যাওয়ার পথ বন্ধ থাকায় যেতে পারতাম না। এখন একটি রাস্তা হওয়ায় সে সমস্যা দুর হয়েছে।এছাড়াও রাস্তার দুইপাশে তাল গাছের চারা রোপন করা হচ্ছে। এতে এলাকাটি সুন্দর হবে বলে তিনি জানান।

 

টগরবন্ধ এলাকার কুদ্দুস শেখ বলেন, আমাদের এই এলাকার একটি খালের উপর একটি ব্রিজের জন্য আমরা বহু বছর ঘুরেছি। কিন্তু কেউ আমাদের কথা শুনেনি। এবার বিষয়টি সাংসদ মহোদয় কে জানালে তিনি দ্রুত তার পাওয়া বরাদ্দ থেকে এ ব্রিজটি করে দিয়ে ২০ টি গ্রামের যাওয়া আসা অনেক সহজ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রত্যন্ত এসব এলাকায় আগে এমন করে উন্নয়ন না হওয়ার কারনে আমরা পিছিয়ে ছিলাম বর্তমান সময়ের থেকে অনেক।

বোয়ালমারী উপজেলার চতুর এলাকার মিহিত নামে একজন বলেন, : আমাদের তিন উপজেলায় প্রত্যন্ত আঞ্চলের রাস্তা ঘাটের আগে তেমন উন্নয়ন হয়নি। অনেক কষ্ট করে আমাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য ও মালামাল আনা নোওয়া করতে হতো। এতে সময় ও খরচ দুটোই বেশী হতো।এখন এমপির নেওয়া এসব প্রকল্পের টাকা শতভাগ বাস্তবায়নের কারনে, আমরা সুন্দরভাবে চলাচল করতে পারছি।

এতে কৃষিপন্য সহ উৎপাদিত সকল কিছু দিনে দিনেই বিক্রি করে বাড়িতে আসতে পারছি। আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেযারম্যান এ, কে. এম জাহিদুল হাসান জাহিদ বলেন, এমপি মহোদয় একজন সজ্জন ব্যক্তি। এলাকায় অনেক উন্নযন কাজ করেছেন। এমপি নিজে বিভিন্ন প্রকল্প সরোজমিনে পরিদর্শন করে মনোপূত হলেও কেবল তিনি বিল প্রদান করতে নির্দেশ প্রদান করেন।তার মত এস সৎ ভালো মানুষের কারনে কাবিখা/ কিবিটা/ টি আর প্রকল্পের পাকা নয় ছয়ের কোনো সুযোগ নেই। আর এই কারনে প্রত্যন্ত গ্রামের রাস্তা-ঘাট আজ উন্নয়নের ছোঁয়া পেয়ে বদলে গেছে।

আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তৈহিদ এলাহী বলেন,সরকার থেকে পাওয়া উন্নয়ন প্রকল্পের পুরো টাকা সুষ্ঠ তদারকির মাধ্যমে বন্টিত হয়েছে এই সব উপজেলায়। চেষ্টা করছি  এই সব এলাকার অনগ্রসর উন্নয়ন না হওয়া প্রত্যন্ত এলাকায় আরো কাজ করে এলাকা গুলোকে আধুনিকতার ছোঁয়া দেয়ার। তিনি আরো বলেন, প্রকল্পগুলোর বরাদ্দ একটু দেরীতে আসায় বর্ষা মৌসুমেই কাজ করতে হচ্ছে।তার পরেও কঠোর রজরদারিতে সকল কাজ বুঝে নেয়া হচ্ছে।

পিছিয়ে পড়া এই তিন উপজেলায় গ্রামীন এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলে আরো বেশি উন্নয়ন প্রকল্প সহ বিভান্ন প্রকল্প গ্রহন করে নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষা ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন গ্রহন করা হবে এই প্রত্যাশা এই তিন উপজেলার বাসিন্দাদের।

 

Tag :
জনপ্রিয়

লন্ডনে মাহফুজ আলমের ওপর আ.লীগ নেতাকর্মীদের হামলার চেষ্টা

ফরিদপুরে নদী ভাঙ্গন কবলিত তিন উপজেলায় ক্ষদ্র ক্ষুদ্র উন্নয়ন প্রকল্পে বদলে গেছে গ্রামীণ জনপদ

Update Time : ১১:০০:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুলাই ২০২১

নদী ভাঙ্গন কবলিত ফরিদপুরের তিন উপজেলা আরফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মদুখালী উজেলার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উন্নয়ন প্রকল্প গুলোর মাধ্যমে বদলে গেছে এই তিন উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামীন জনপদগুলো। গত ২০২০/২১ সালে এই তিন উপজেলার গ্রামীন উন্নয়ন প্রকল্পের নেয়া ২৯৮টি প্রকল্প বদলে দিয়েছে এই এলাকার মানুষের ভাগ্য। এতে ঘুরে দাড়িয়েছে গ্রামীন কৃষি অর্থনীতির চাকা। আগামীতে আরো বেশী বেশী প্রকল্প দিয়ে প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই জনপদ গুলোকে আরো বেশী আধুনিকায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা।

ফরিদপুরের তিন উপজেলা আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী উপজেলা নিয়ে গঠিত ফরিদপুর-১ সংসদীয় আসন জেলার ভিতর সবচেয়ে বেশী জনসংখ্যা ও বড় এলাকা নিয়ে গঠিত এ আসনটি তিন উপজেলায় প্রত্যন্ত অঞ্চলের গ্রামীন রাস্তা ঘাট ও স্কুল কলেজ সহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত ক্ষেত্রে তেমন উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি কখনও। উন্নয়নের ছোঁযা না পাওয়া এসব এলাকার সাধারন মানুষ কোন সময় কল্পনা করতে পারে নি পাকা-রাস্তা ও ব্রিজ এর উপর দিয়ে চলাচল করতে পারবে।এবার এ আসনের সাংসদ তার পাওয়া কাবিটা/ টি আরা কর্মসূচি গুলো শতভাগ বাস্তবায়ন করে এ অঞ্চলের গ্রামীন অবকাঠামোগত উন্নয়ন শুরু করেন। তার নেয়া তিন উপজেলায় ২০২০-২১ অর্থবছরে ২৯৮টি উন্নয়ন প্রকল্পগুলো শতভাগ বাস্তবায়ন তিনি করেছেন। এর আগে এই সব প্রকল্পের টাকা গুলো নেতাকর্মীদের মধ্যে বণ্টন হওয়ায় এই সুফল ভোগ করেন নি সেভাবে জনগণ।ফলে এসব গ্রামীন প্রধান তিন উপজেলার রাস্তা ঘাটের লাগেনি উন্নয়নের ছৌঁযা ।

তিন উপজেলার টিআইও দপ্তর সূত্রে জানা যায়, তিন উপজেলার ২৯৮টি উন্নয়ন প্রকল্পে ৪ কোটি ২৬ লক্ষ ৫৯ হাজার ৮শত ১৭ টাকা ব্যয় হয়েছে ২০২০-২১ অর্থবছরে।যা সুষ্ঠ তদারকির মাধ্যমে পুরোটাই ব্যয় করা হয়েছে এই তিন উপজেলায়। এদিকে নতুন তৈরি করা এসব রাস্তাগুলোর পাশে রোপন করা হচ্ছে কলা, বর্জনিধোরক তাল গাছের চারা প্রশাসনের প্রক্ষ থেকে।

সত্তরোর্ধ্ব আলফাডাঙ্গা উপজেলার পানাইল গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ফারুক আহমেদ বলেন পানাইল থেকে রায় পানাইল দেখা যেত। কিন্তু সরাসরি একটি রাস্তা না থাকায় আমাদের যাওয়া আসা একেবারে বন্ধ হয়েছিল এই দুই গ্রামের মধ্যে। যারা আসা যাওয়া করত তাদের অনেক টাকা পয়সা খরচ করে আসা যাওয়া করত অনেক পথ ঘুরে। স্থানীয় সাংসদ আমাদের দুঃখের কথা শুনে উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা থেকে একটি রাস্তা এবার করে দিয়েছেন। এখন আমরা খুব ভালোভাবে যাওয়া আসা করতে পারছি। ঐ একই এলাকার বৃদ্ধ আনিসুর তাললুকদার বলেন, ” অনেক কষ্ট হতো গ্রামটি দেখতে পেলেও যাওয়ার পথ বন্ধ থাকায় যেতে পারতাম না। এখন একটি রাস্তা হওয়ায় সে সমস্যা দুর হয়েছে।এছাড়াও রাস্তার দুইপাশে তাল গাছের চারা রোপন করা হচ্ছে। এতে এলাকাটি সুন্দর হবে বলে তিনি জানান।

 

টগরবন্ধ এলাকার কুদ্দুস শেখ বলেন, আমাদের এই এলাকার একটি খালের উপর একটি ব্রিজের জন্য আমরা বহু বছর ঘুরেছি। কিন্তু কেউ আমাদের কথা শুনেনি। এবার বিষয়টি সাংসদ মহোদয় কে জানালে তিনি দ্রুত তার পাওয়া বরাদ্দ থেকে এ ব্রিজটি করে দিয়ে ২০ টি গ্রামের যাওয়া আসা অনেক সহজ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রত্যন্ত এসব এলাকায় আগে এমন করে উন্নয়ন না হওয়ার কারনে আমরা পিছিয়ে ছিলাম বর্তমান সময়ের থেকে অনেক।

বোয়ালমারী উপজেলার চতুর এলাকার মিহিত নামে একজন বলেন, : আমাদের তিন উপজেলায় প্রত্যন্ত আঞ্চলের রাস্তা ঘাটের আগে তেমন উন্নয়ন হয়নি। অনেক কষ্ট করে আমাদের উৎপাদিত কৃষিপণ্য ও মালামাল আনা নোওয়া করতে হতো। এতে সময় ও খরচ দুটোই বেশী হতো।এখন এমপির নেওয়া এসব প্রকল্পের টাকা শতভাগ বাস্তবায়নের কারনে, আমরা সুন্দরভাবে চলাচল করতে পারছি।

এতে কৃষিপন্য সহ উৎপাদিত সকল কিছু দিনে দিনেই বিক্রি করে বাড়িতে আসতে পারছি। আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেযারম্যান এ, কে. এম জাহিদুল হাসান জাহিদ বলেন, এমপি মহোদয় একজন সজ্জন ব্যক্তি। এলাকায় অনেক উন্নযন কাজ করেছেন। এমপি নিজে বিভিন্ন প্রকল্প সরোজমিনে পরিদর্শন করে মনোপূত হলেও কেবল তিনি বিল প্রদান করতে নির্দেশ প্রদান করেন।তার মত এস সৎ ভালো মানুষের কারনে কাবিখা/ কিবিটা/ টি আর প্রকল্পের পাকা নয় ছয়ের কোনো সুযোগ নেই। আর এই কারনে প্রত্যন্ত গ্রামের রাস্তা-ঘাট আজ উন্নয়নের ছোঁয়া পেয়ে বদলে গেছে।

আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তৈহিদ এলাহী বলেন,সরকার থেকে পাওয়া উন্নয়ন প্রকল্পের পুরো টাকা সুষ্ঠ তদারকির মাধ্যমে বন্টিত হয়েছে এই সব উপজেলায়। চেষ্টা করছি  এই সব এলাকার অনগ্রসর উন্নয়ন না হওয়া প্রত্যন্ত এলাকায় আরো কাজ করে এলাকা গুলোকে আধুনিকতার ছোঁয়া দেয়ার। তিনি আরো বলেন, প্রকল্পগুলোর বরাদ্দ একটু দেরীতে আসায় বর্ষা মৌসুমেই কাজ করতে হচ্ছে।তার পরেও কঠোর রজরদারিতে সকল কাজ বুঝে নেয়া হচ্ছে।

পিছিয়ে পড়া এই তিন উপজেলায় গ্রামীন এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলে আরো বেশি উন্নয়ন প্রকল্প সহ বিভান্ন প্রকল্প গ্রহন করে নদী ভাঙ্গন থেকে রক্ষা ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন গ্রহন করা হবে এই প্রত্যাশা এই তিন উপজেলার বাসিন্দাদের।